Dhaka ০৮:২১ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১১ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

রাজবাড়ীতে প্লাবিত হচ্ছে নিম্নাঞ্চল

সংবাদদাতা-
  • প্রকাশের সময় : ০৭:৫২:৪০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ জুলাই ২০২০
  • / ১৪৫৩ জন সংবাদটি পড়েছেন

 

জনতার আদালত অনলাইন ॥ রাজবাড়ীতে বন্যার পানি ঢুকে পড়ায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হতে শুরু করেছে। পানিবন্দী হয়ে পড়েছে কয়েক হাজার মানুষ। সুপেয় খাবার পানি, শুকনা খাবার ও গোখাদ্যের সংকটও দেখা দিয়েছে। হাঁস মুরগী, গবাদি পশু নিয়ে মানুষ পড়েছে বিপাকে।

রাজবাড়ী সদর উপজেলার মিজানপুর ইউনিয়নের  চরমৌকুড়ি, আমবাড়িয়া, চর আমবাড়িয়া, কাঠুরিয়া চর, সিলিমপুর, কালুখালী উপজেলার রতনদিয়া, কালিকাপুর ও পাংশার হাবাসপুর ইউনিয়নের অন্ততঃ ৩০টি গ্রামে ঢুকে পড়েছে বন্যার পানি। মানুষের বসতঘরে পানি ঢুকে পড়ায় তারা মানবেতর জীবনযাপন করছে। বন্যার পানিতে ডুবে গেছে ক্ষেতের ফসল।

রাজবাড়ী জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের সূত্র মতে, রাজবাড়ীর পাংশা  উপজেলার সেনগ্রাম পয়েন্টে পদ্মার পানি গত ২৪ ঘণ্টায় ১৯ সে.মি বেড়ে  বিপদসীমার ৪৭ সে.মি উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। সদর উপজেলার মহেন্দ্রপুর পয়েন্টে গত ২৪ ঘণ্টায় বেড়েছে ১৭ সে.মি। তবে এ পয়েন্টে পানি এখনও বিপদসীমার নীচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। গোয়ালন্দ উপজেলার দৌলতদিয়া পয়েন্টে ১৫ সে.মি বেড়ে বিপদসীমার ৯৮ সে.মি উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

Tag :

সংবাদটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন-

রাজবাড়ীতে প্লাবিত হচ্ছে নিম্নাঞ্চল

প্রকাশের সময় : ০৭:৫২:৪০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ জুলাই ২০২০

 

জনতার আদালত অনলাইন ॥ রাজবাড়ীতে বন্যার পানি ঢুকে পড়ায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হতে শুরু করেছে। পানিবন্দী হয়ে পড়েছে কয়েক হাজার মানুষ। সুপেয় খাবার পানি, শুকনা খাবার ও গোখাদ্যের সংকটও দেখা দিয়েছে। হাঁস মুরগী, গবাদি পশু নিয়ে মানুষ পড়েছে বিপাকে।

রাজবাড়ী সদর উপজেলার মিজানপুর ইউনিয়নের  চরমৌকুড়ি, আমবাড়িয়া, চর আমবাড়িয়া, কাঠুরিয়া চর, সিলিমপুর, কালুখালী উপজেলার রতনদিয়া, কালিকাপুর ও পাংশার হাবাসপুর ইউনিয়নের অন্ততঃ ৩০টি গ্রামে ঢুকে পড়েছে বন্যার পানি। মানুষের বসতঘরে পানি ঢুকে পড়ায় তারা মানবেতর জীবনযাপন করছে। বন্যার পানিতে ডুবে গেছে ক্ষেতের ফসল।

রাজবাড়ী জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের সূত্র মতে, রাজবাড়ীর পাংশা  উপজেলার সেনগ্রাম পয়েন্টে পদ্মার পানি গত ২৪ ঘণ্টায় ১৯ সে.মি বেড়ে  বিপদসীমার ৪৭ সে.মি উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। সদর উপজেলার মহেন্দ্রপুর পয়েন্টে গত ২৪ ঘণ্টায় বেড়েছে ১৭ সে.মি। তবে এ পয়েন্টে পানি এখনও বিপদসীমার নীচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। গোয়ালন্দ উপজেলার দৌলতদিয়া পয়েন্টে ১৫ সে.মি বেড়ে বিপদসীমার ৯৮ সে.মি উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।