Dhaka ১১:১০ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৪, ৪ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নুরে আলম সিদ্দিকীর গণসংযোগে ব্যাপক সাড়া

সংবাদদাতা-
  • প্রকাশের সময় : ০৯:৪২:৩৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ১ জুন ২০১৯
  • / ১৮৪৮ জন সংবাদটি পড়েছেন


জনতার আদালত অনলাইন ॥ কালুখালী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী নুরে আলম সিদ্দিকী হকের গণসংযোগে বাপক সাড়া মিলেছে। যেখানেই যাচ্ছেন তার কর্মী সমর্থকরা তার সাথে মিলে স্বতস্ফূর্তভাবে গণসংযোগে অংশ নিচ্ছেন। গণজোয়ার সৃষ্টি হয়েছে নুরে আলম সিদ্দিকী হকের পক্ষে। স্থানীয় ভোটাররা বলছেন, নুরে আলম সিদ্দিকী হক চেয়ারম্যান হলে আমরা পরিষদে গিয়ে আমাদের মনের কথা প্রাণের কথা বলতে পারবো। তিনি পরোপকারী। উপকার করা যেন তার নেশা। এজন্য হকের মত একজনকেই কালুখালী উপজেলা পরিষদে চেয়ারম্যান হিসেবে দরকার।
ছাত্রজীবন থেকেই নুরে আলম সিদ্দিকী হক আওয়ামী রাজনীতির সাথে জড়িত। ১৯৯৬ সালে মাত্র ২১ বছর বয়সে মৃগী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহ সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। সাবেক ছাত্রলীগ নেতা হক ২০০৪ সাল থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত টানা ১৩ বছর রাজবাড়ী জেলা কৃষকলীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। সংগঠন পরিচালনায় দিয়েছেন দক্ষতার পরিচয়। সংগঠনকে করেছেন গতিশীল। ১৯৯৬ সালে ১৫ ফেব্রুয়ারি একতরফা নির্বাচন প্রতিহত ও বিএনপি সরকার বিরোধী আন্দোলনে রাজপথে থেকে রেখেছেন জোরালো ভূমিকা। ওয়ান ইলেভেন পরবর্তী দলের দুঃসময়ে তার অগ্রণী ভূমিকাও প্রসশংনীয়। ২০১৪ সালে কালুখালী উপজেলা পরিষদে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচন করে পরাজিত হলেও মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে সক্ষম হয়েছিলেন। খুব অল্প ভোটের ব্যবধানে হারলেও ছিলেন নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি। নির্বাচনী এলাকার সাধারণ ভোটারদের মতে, কোনো এক প্রভাবশালীর ইশারায় তাকে জোরপূর্বক হারানো হয়েছিল ওই নির্বাচনে।
নির্বাচনে পরাজিত হলেও ভোটের মাঠ ছাড়েননি তিনি। কালুখালী উপজেলা এলাকায় তার জনপ্রিয়তা এখন তুঙ্গে।

Tag :

সংবাদটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন-

নুরে আলম সিদ্দিকীর গণসংযোগে ব্যাপক সাড়া

প্রকাশের সময় : ০৯:৪২:৩৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ১ জুন ২০১৯


জনতার আদালত অনলাইন ॥ কালুখালী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী নুরে আলম সিদ্দিকী হকের গণসংযোগে বাপক সাড়া মিলেছে। যেখানেই যাচ্ছেন তার কর্মী সমর্থকরা তার সাথে মিলে স্বতস্ফূর্তভাবে গণসংযোগে অংশ নিচ্ছেন। গণজোয়ার সৃষ্টি হয়েছে নুরে আলম সিদ্দিকী হকের পক্ষে। স্থানীয় ভোটাররা বলছেন, নুরে আলম সিদ্দিকী হক চেয়ারম্যান হলে আমরা পরিষদে গিয়ে আমাদের মনের কথা প্রাণের কথা বলতে পারবো। তিনি পরোপকারী। উপকার করা যেন তার নেশা। এজন্য হকের মত একজনকেই কালুখালী উপজেলা পরিষদে চেয়ারম্যান হিসেবে দরকার।
ছাত্রজীবন থেকেই নুরে আলম সিদ্দিকী হক আওয়ামী রাজনীতির সাথে জড়িত। ১৯৯৬ সালে মাত্র ২১ বছর বয়সে মৃগী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহ সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। সাবেক ছাত্রলীগ নেতা হক ২০০৪ সাল থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত টানা ১৩ বছর রাজবাড়ী জেলা কৃষকলীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। সংগঠন পরিচালনায় দিয়েছেন দক্ষতার পরিচয়। সংগঠনকে করেছেন গতিশীল। ১৯৯৬ সালে ১৫ ফেব্রুয়ারি একতরফা নির্বাচন প্রতিহত ও বিএনপি সরকার বিরোধী আন্দোলনে রাজপথে থেকে রেখেছেন জোরালো ভূমিকা। ওয়ান ইলেভেন পরবর্তী দলের দুঃসময়ে তার অগ্রণী ভূমিকাও প্রসশংনীয়। ২০১৪ সালে কালুখালী উপজেলা পরিষদে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচন করে পরাজিত হলেও মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে সক্ষম হয়েছিলেন। খুব অল্প ভোটের ব্যবধানে হারলেও ছিলেন নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি। নির্বাচনী এলাকার সাধারণ ভোটারদের মতে, কোনো এক প্রভাবশালীর ইশারায় তাকে জোরপূর্বক হারানো হয়েছিল ওই নির্বাচনে।
নির্বাচনে পরাজিত হলেও ভোটের মাঠ ছাড়েননি তিনি। কালুখালী উপজেলা এলাকায় তার জনপ্রিয়তা এখন তুঙ্গে।