পাংশা কলেজে শিক্ষক পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত
- প্রকাশের সময় : ০৬:৪৩:৪৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১২ নভেম্বর ২০২১
- / ১২৪২ জন সংবাদটি পড়েছেন
জনতার আদালত অনলাইন ॥ পাংশা সরকারি কলেজ শিক্ষক পরিষদ নির্বাচন শান্তিপূর্ণ পরিবেশে অনুষ্ঠিত হয়েছে। নির্বাচনে সাধারণ সম্পাদক পদে সমাজ বিজ্ঞান বিভাগের বিভাগীয় প্রধান এ.কে.এম শরিফুল মোরশেদ রনজু ৩১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি দ্বিতীয় বারের মত সাধারণ সম্পাদক পদে নির্বাচিত হলেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মেহেদী হাসান লিটন ভোট পেয়েছেন ২১টি ।যুগ্নসাধারণ সম্পাদক পদে বাংলা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক শিব শঙ্কর চক্রবর্তী ও ব্যবস্থাপনা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক এ.কে.এম মনোয়ারুল ইসলাম এবং কোষাধ্যক্ষ পদে মার্কেটিং বিভাগের সহকারী অধ্যাপক তোফাজ্জেল হোসেন ও রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের সহকারী অধ্যাপক তৈয়বুর রহমান প্রত্যেকে ২৬ ভোট করে পেয়েছেন। এ কারনে এ দু’টি পদে আগামী ১৮ নভেম্বর পূনরায় ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।এছাড়াও সাংস্কৃতিক সম্পাদক পদে ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মঞ্জুরুল ইসলাম ৩১ ভোটে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক শামীমা আকতার মিনু ২০ ভোট পেয়েছেন। ক্রীড়া সম্পাদক পদে গণিত বিভাগের প্রধান কে.এম বিল্লাহ খান বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন।এ নির্বাচনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন রাষ্ট্র বিজ্ঞান বিভাগের প্রধান মোঃ সহিদুর রহমান এবং নির্বাচন কমিশনার হিসেবে বাংলা বিভাগের বিভাগীয় প্রধান মোঃ শরিফুল ইসলাম, সমাজ বিজ্ঞান বিভাগের সহকারী অধ্যাপক খালেদা খাতুন দায়িত্ব পালন করেন। নির্বাচনে সার্বিক তত্ত্বাবধান করেন পাংশা সরকারী কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর মোছাঃ হোসনেয়ারা খাতুন। কলেজ সুত্রে জানা যায়, পাংশা সরকারী কলেজ শিক্ষক পরিষদ নির্বাচনে ৫৪ জন ভোটারের মধ্যে ৫২ জন ভোট প্রদান করেন। ১টি ভোট বাতিল ও একজন ভোটার অনুপস্থিত ছিলেন। সকাল ১০টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত ভাটগ্রহণ চলে।শিক্ষক পরিষদের একাধীক নির্বাচিতরা জানান দির্ঘ প্রায় ১৪ বছর পর আমাদের কলেজে ভোটের মাধ্যমে শিক্ষক পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হল। আমরা সকলেই পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিয়েছি। এ নির্বাচনে ২টি প্যানেল অংশ গ্রহণ করেন। এ.কে এম শরিফুল মোরশেধ রঞ্জুর প্যানেল থেকেই নির্বাচিত হয়েছেন ৩ জন। বাকি যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক ও কোষাধ্যক্ষ পদের জন্য ১৮ নভেম্বর পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।