Dhaka ০৬:২৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১১ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ।।

সংবাদদাতা-
  • প্রকাশের সময় : ০৫:৫৬:০১ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৪ মে ২০২০
  • / ১৪৭১ জন সংবাদটি পড়েছেন

 

গত ২৩/০৫/২০ ইং তারিখে প্রথম আলো পত্রিকার অন লাইনে  বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে ধর্ষণ করার অভিযোগ শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ করেছেন গিয়াস উদ্দিন সরদার।

প্রতিবাদলিপিতে তিনি বলেন, প্রথম আলো পত্রিকার অন লাইনে গত ২৩/০৫/২০ ইং তারিখে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে ধর্ষণ করার অভিযোগ শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদ টি আমার দৃষ্টি গোচর হয়েছে। প্রকাশিত সংবাদে বলা হয়েছে রাজবাড়ী সদর উপজেলার চন্দনী ইউনিয়নের জুকাই গ্রামের গিয়াস উদ্দিন শিকদার বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে এক বিধবা নারীকে ধর্ষণ করেছে। বিয়ের চাপ দেয়াতে ওই বিধবা নারীকে মুঠোফোনে ডেকে নিয়ে আমি, আমার স্ত্রী ও স্বজনেরা মিলে তাকে মারপিট করে একটি বাগানে ফেলে রাখি। অাসলে ওই নারীর স্বামী মারা যাওয়ার পর প্রায় এক বছর আমি প্রতিবেশী হওয়াতে ওই বিধবা নারীর পারিবারীক বিভিন্ন সময় বিভিন্ন কাজে সহযোগীতা করেছি। এই সুবাদে এলাকার কিছু কুচক্রী লোকজন তাকে ভয়ভীতি ও কুপরামর্শ দিয়ে আমার ও আমার পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের হেয় প্রতিপন্ন ও সুনাম নষ্ট করার জন্য সাংবাদিক কে ভুল বুঝিয়ে উক্ত সংবাদ পরিবেশন করিয়েছে। যাহা উক্ত প্রকাশিত সংবাদ সম্পূর্ণ মিথ্যা, বানোয়াট, ভিত্তীহীন ও ষড়যন্ত্র মূলক। আমি উক্ত প্রকাশিত সংবাদের জোর প্রতিবাদ জানাচ্ছি। উল্লেখ থাকে যে, সংবাদ প্রকাশের ৩ দিন আগে এ বিষয় একটি শালিশী বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এই শালিশী বৈঠকে আমার বিরুদ্ধে আনা সকল অভিযোগ ওই নারী অস্বীকার করে বলেন গিয়াসের বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ সব মিথ্যা।

গিয়াস উদ্দিন শিকদার।

Tag :

সংবাদটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন-

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ।।

প্রকাশের সময় : ০৫:৫৬:০১ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৪ মে ২০২০

 

গত ২৩/০৫/২০ ইং তারিখে প্রথম আলো পত্রিকার অন লাইনে  বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে ধর্ষণ করার অভিযোগ শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ করেছেন গিয়াস উদ্দিন সরদার।

প্রতিবাদলিপিতে তিনি বলেন, প্রথম আলো পত্রিকার অন লাইনে গত ২৩/০৫/২০ ইং তারিখে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে ধর্ষণ করার অভিযোগ শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদ টি আমার দৃষ্টি গোচর হয়েছে। প্রকাশিত সংবাদে বলা হয়েছে রাজবাড়ী সদর উপজেলার চন্দনী ইউনিয়নের জুকাই গ্রামের গিয়াস উদ্দিন শিকদার বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে এক বিধবা নারীকে ধর্ষণ করেছে। বিয়ের চাপ দেয়াতে ওই বিধবা নারীকে মুঠোফোনে ডেকে নিয়ে আমি, আমার স্ত্রী ও স্বজনেরা মিলে তাকে মারপিট করে একটি বাগানে ফেলে রাখি। অাসলে ওই নারীর স্বামী মারা যাওয়ার পর প্রায় এক বছর আমি প্রতিবেশী হওয়াতে ওই বিধবা নারীর পারিবারীক বিভিন্ন সময় বিভিন্ন কাজে সহযোগীতা করেছি। এই সুবাদে এলাকার কিছু কুচক্রী লোকজন তাকে ভয়ভীতি ও কুপরামর্শ দিয়ে আমার ও আমার পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের হেয় প্রতিপন্ন ও সুনাম নষ্ট করার জন্য সাংবাদিক কে ভুল বুঝিয়ে উক্ত সংবাদ পরিবেশন করিয়েছে। যাহা উক্ত প্রকাশিত সংবাদ সম্পূর্ণ মিথ্যা, বানোয়াট, ভিত্তীহীন ও ষড়যন্ত্র মূলক। আমি উক্ত প্রকাশিত সংবাদের জোর প্রতিবাদ জানাচ্ছি। উল্লেখ থাকে যে, সংবাদ প্রকাশের ৩ দিন আগে এ বিষয় একটি শালিশী বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এই শালিশী বৈঠকে আমার বিরুদ্ধে আনা সকল অভিযোগ ওই নারী অস্বীকার করে বলেন গিয়াসের বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ সব মিথ্যা।

গিয়াস উদ্দিন শিকদার।