Dhaka ০৩:২৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪, ১২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

হাজরাতলায় ১৬১তম চড়কের মেলা

স্টাফ রিপোর্টার
  • প্রকাশের সময় : ১০:৪১:১১ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৫ এপ্রিল ২০২৩
  • / ১১২০ জন সংবাদটি পড়েছেন

 রাজবাড়ী সদর উপজেলার পাঁচুরিয়া ইউনিয়নের আন্ধারমানিক গ্রামের হাজরাতলায় চড়ক পূজা উপলক্ষে ১৬১ বছর ধরে অনুষ্ঠিত হচ্ছে মেলা। গত শুক্রবার বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হয় এ মেলা।

স্থানীয়রা জানায়, হিন্দু সম্প্রদায়ের পঞ্জিকানুসারে চৈত্র সংক্রান্তির দিনে হাজরাতলায় চড়ক পূজা অনুষ্ঠিত হয়। পূজা শেষে এক ব্যক্তির পিঠে কাপড় বেঁধে ঘোরানো হয় চড়কে। বহু দূর দূরান্ত থেকে মানুষ আসে চড়ক পূজা ও মেলা দেখতে। মেলায় পাওয়া যায় গৃহস্থালি তৈজষপত্র, মাটির তৈরি শিশু কিশোরদের নানান খেলনা, সুস্বাদু খাবার ইত্যাদি।

মেলা কমিটির আয়োজক সুশীল দত্ত তাপস জানান, তার বাপ-দাদার আমল থেকে এখানে চক পূজা ও মেলা অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে। এখানকার মেলা ও পূজা নিয়ে নানান জনশ্রæতি রয়েছে। এখানকার হিন্দু-মুসলিম সবাই মিলে এ মেলায় শরীক হয়। মেলার আয়োজন করতে পেরে তারা খুশী। তিনি আরও জানান, যে খুঁটির সাথে বেঁধে চড়কি ঘোরানো হয় সেটির বয়স একশ বছরের বেশি। পূজা শেষে খুঁটিটি পানিতে ভিজিয়ে রাখা হয়। পূজার আগের দিন তোলা হয় পানি থেকে।

Tag :

সংবাদটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন-

হাজরাতলায় ১৬১তম চড়কের মেলা

প্রকাশের সময় : ১০:৪১:১১ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৫ এপ্রিল ২০২৩

 রাজবাড়ী সদর উপজেলার পাঁচুরিয়া ইউনিয়নের আন্ধারমানিক গ্রামের হাজরাতলায় চড়ক পূজা উপলক্ষে ১৬১ বছর ধরে অনুষ্ঠিত হচ্ছে মেলা। গত শুক্রবার বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হয় এ মেলা।

স্থানীয়রা জানায়, হিন্দু সম্প্রদায়ের পঞ্জিকানুসারে চৈত্র সংক্রান্তির দিনে হাজরাতলায় চড়ক পূজা অনুষ্ঠিত হয়। পূজা শেষে এক ব্যক্তির পিঠে কাপড় বেঁধে ঘোরানো হয় চড়কে। বহু দূর দূরান্ত থেকে মানুষ আসে চড়ক পূজা ও মেলা দেখতে। মেলায় পাওয়া যায় গৃহস্থালি তৈজষপত্র, মাটির তৈরি শিশু কিশোরদের নানান খেলনা, সুস্বাদু খাবার ইত্যাদি।

মেলা কমিটির আয়োজক সুশীল দত্ত তাপস জানান, তার বাপ-দাদার আমল থেকে এখানে চক পূজা ও মেলা অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে। এখানকার মেলা ও পূজা নিয়ে নানান জনশ্রæতি রয়েছে। এখানকার হিন্দু-মুসলিম সবাই মিলে এ মেলায় শরীক হয়। মেলার আয়োজন করতে পেরে তারা খুশী। তিনি আরও জানান, যে খুঁটির সাথে বেঁধে চড়কি ঘোরানো হয় সেটির বয়স একশ বছরের বেশি। পূজা শেষে খুঁটিটি পানিতে ভিজিয়ে রাখা হয়। পূজার আগের দিন তোলা হয় পানি থেকে।