Dhaka ১২:০০ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিতের দাবিতে রাজবাড়ীতে আলোচনা সভা ও স্মারকলিপি

সংবাদদাতা-
  • প্রকাশের সময় : ১১:৪০:৪৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১১ এপ্রিল ২০১৮
  • / ১৪৮৬ জন সংবাদটি পড়েছেন

জনতার আদালত অনলাইন ॥ খাদ্য অধিকার আইন প্রণয়ন ও সবার জন নিরাপদ খাবার নিশ্চিত করার দাবিতে মঙ্গলবার বিকেলে রাজবাড়ীতে আলোচনা সভা, কাস্পেইন এবং স্থানীয় সংসদ সদস্য ও জেলা প্রশাসকের কাছে স্মারকলিপি দেয়া হয়েছে।
খাদ্য অধিকার বাংলাদেশ রাজবাড়ী জেলা কমিটির উদ্যোগে স্থানীয় রেড ক্রিসেন্ট প্লাজায় অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় মূল ধারণাপত্র পাঠ করেন সংগঠনের আহ্বায়ক শামীমা আক্তার মুনমুন। অন্যদের মাঝে বক্তব্য দেন জেলা ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি জ্যোতিশংকর ঝন্টু। পরে রাজবাড়ী স্থানীয় সংসদ সদস্য ও জেলা প্রশাসক বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করা হয়।
স্মারকলিপিতে উল্লেখ করা হয়, উন্নত বিশ্বসহ পৃথিবীর বেশিরভাগ দেশে নিরাপদ খাদ্য বলে আলাদা কোনো খাদ্য নেই। কারণ খাদ্য নিরাপদ হবে সেটাই স্বাভাবিক। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে আমাদের দেশে খাদ্যে ভেজাল এবং উৎপাদন প্রক্রিয়ায় রাসায়নিক সার ও কীটনাশকের মাত্রাতিরিক্ত ব্যবহারসহ বহুবিধ কারণে অনেক ক্ষেত্রে ‘নিরাপদ খাদ্য প্রাপ্তি’ এক অনিশ্চয়তার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। এ প্রেক্ষাপটে রাজধানীর হোটেল রোস্তোরাগুলোকে নিরাপদ খাদ্য জোন ঘোষণার লক্ষ্যে নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের উদ্যোগ ভাল ভূমিকা রাখতে পারে। তবে এ উদ্যোগ রাজধানীর পাশাপাশি দেশের সকল শহরে বিস্তৃত করা প্রয়োজন।

Tag :

সংবাদটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন-

নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিতের দাবিতে রাজবাড়ীতে আলোচনা সভা ও স্মারকলিপি

প্রকাশের সময় : ১১:৪০:৪৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১১ এপ্রিল ২০১৮

জনতার আদালত অনলাইন ॥ খাদ্য অধিকার আইন প্রণয়ন ও সবার জন নিরাপদ খাবার নিশ্চিত করার দাবিতে মঙ্গলবার বিকেলে রাজবাড়ীতে আলোচনা সভা, কাস্পেইন এবং স্থানীয় সংসদ সদস্য ও জেলা প্রশাসকের কাছে স্মারকলিপি দেয়া হয়েছে।
খাদ্য অধিকার বাংলাদেশ রাজবাড়ী জেলা কমিটির উদ্যোগে স্থানীয় রেড ক্রিসেন্ট প্লাজায় অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় মূল ধারণাপত্র পাঠ করেন সংগঠনের আহ্বায়ক শামীমা আক্তার মুনমুন। অন্যদের মাঝে বক্তব্য দেন জেলা ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি জ্যোতিশংকর ঝন্টু। পরে রাজবাড়ী স্থানীয় সংসদ সদস্য ও জেলা প্রশাসক বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করা হয়।
স্মারকলিপিতে উল্লেখ করা হয়, উন্নত বিশ্বসহ পৃথিবীর বেশিরভাগ দেশে নিরাপদ খাদ্য বলে আলাদা কোনো খাদ্য নেই। কারণ খাদ্য নিরাপদ হবে সেটাই স্বাভাবিক। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে আমাদের দেশে খাদ্যে ভেজাল এবং উৎপাদন প্রক্রিয়ায় রাসায়নিক সার ও কীটনাশকের মাত্রাতিরিক্ত ব্যবহারসহ বহুবিধ কারণে অনেক ক্ষেত্রে ‘নিরাপদ খাদ্য প্রাপ্তি’ এক অনিশ্চয়তার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। এ প্রেক্ষাপটে রাজধানীর হোটেল রোস্তোরাগুলোকে নিরাপদ খাদ্য জোন ঘোষণার লক্ষ্যে নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের উদ্যোগ ভাল ভূমিকা রাখতে পারে। তবে এ উদ্যোগ রাজধানীর পাশাপাশি দেশের সকল শহরে বিস্তৃত করা প্রয়োজন।