Dhaka ০৬:২৪ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

এবার বাজার মনিটরিংয়ে শিক্ষার্থীরা

স্টাফ রিপোর্টার
  • প্রকাশের সময় : ০৯:০৬:০০ অপরাহ্ন, সোমবার, ১২ অগাস্ট ২০২৪
  • / ১০৬৪ জন সংবাদটি পড়েছেন

কালোবাজারি ও দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি রুখতে এবার বাজার মনিটরিংয়ে নেমেছে শিক্ষার্থীরা। সোমবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত রাজবাড়ী ল ফোরামের শিক্ষার্থীরা রাজবাড়ী বাজার মনিটরিং করেন। এসময় ব্যবসায়ীরা কাউকে যেন অবৈধভাবে চাঁদা না দেন সে বিষয়েও সচেতন করেন।

রাজবাড়ী ল ফোরামের অন্যতম সদস্য মশিউর রহমান জানান, মানুষ যাতে ন্যায্যমূল্যে নিত্যপণ্য কিনতে পারে এজন্য রাজবাড়ী বাজার মনিটরিং করেছেন। এসময় ব্যবসায়ীরা তাদের জানিয়েছেন বিভিন্নজনকে তাদের চাঁদা দিতে হয়। একারণে বাধ্য হয়ে জিনিসের দাম বাড়ান। তারা ব্যবসায়ীদের আশ^স্ত করেছেন কেউ এখন আর চাঁদা নিতে আসবে না। আর চাঁদা নিতে আসলে তাকে যেন পুলিশে সোপর্দ করা হয়। পরে তারা মাছ, মুরগী, সবজি, মাংসহ বিভিন্ন দোকানে যান এবং ব্যবসায়ীদের ন্যায্যমূল্যে বিক্রির কথা বলেন। তারা ওএমএস ডিলারের দোকানে গিয়ে অনিয়ম খুঁজে পান। গুদামে অবৈধভাকেব মজুদ করা চাল পেলে তা জনসাধারণের মাঝে ন্যায্যমূল্যে বিক্রি করা হয়। তিনি মনে করেন, এ ধরনের সচেতনতা মূলক প্রচারাভিযানের ফলে বাজারে ক্রেতা ও বিক্রেতাদের মধ্যে আস্থা ফিরে আসবে এবং চাঁদাবাজি বন্ধ হবে।

সংবাদটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন-

এবার বাজার মনিটরিংয়ে শিক্ষার্থীরা

প্রকাশের সময় : ০৯:০৬:০০ অপরাহ্ন, সোমবার, ১২ অগাস্ট ২০২৪

কালোবাজারি ও দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি রুখতে এবার বাজার মনিটরিংয়ে নেমেছে শিক্ষার্থীরা। সোমবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত রাজবাড়ী ল ফোরামের শিক্ষার্থীরা রাজবাড়ী বাজার মনিটরিং করেন। এসময় ব্যবসায়ীরা কাউকে যেন অবৈধভাবে চাঁদা না দেন সে বিষয়েও সচেতন করেন।

রাজবাড়ী ল ফোরামের অন্যতম সদস্য মশিউর রহমান জানান, মানুষ যাতে ন্যায্যমূল্যে নিত্যপণ্য কিনতে পারে এজন্য রাজবাড়ী বাজার মনিটরিং করেছেন। এসময় ব্যবসায়ীরা তাদের জানিয়েছেন বিভিন্নজনকে তাদের চাঁদা দিতে হয়। একারণে বাধ্য হয়ে জিনিসের দাম বাড়ান। তারা ব্যবসায়ীদের আশ^স্ত করেছেন কেউ এখন আর চাঁদা নিতে আসবে না। আর চাঁদা নিতে আসলে তাকে যেন পুলিশে সোপর্দ করা হয়। পরে তারা মাছ, মুরগী, সবজি, মাংসহ বিভিন্ন দোকানে যান এবং ব্যবসায়ীদের ন্যায্যমূল্যে বিক্রির কথা বলেন। তারা ওএমএস ডিলারের দোকানে গিয়ে অনিয়ম খুঁজে পান। গুদামে অবৈধভাকেব মজুদ করা চাল পেলে তা জনসাধারণের মাঝে ন্যায্যমূল্যে বিক্রি করা হয়। তিনি মনে করেন, এ ধরনের সচেতনতা মূলক প্রচারাভিযানের ফলে বাজারে ক্রেতা ও বিক্রেতাদের মধ্যে আস্থা ফিরে আসবে এবং চাঁদাবাজি বন্ধ হবে।