Dhaka ০৩:৪৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

প্রশিক্ষণার্থী থেকে প্রশিক্ষক

স্টাফ রিপোর্টার
  • প্রকাশের সময় : ০৬:৫০:০৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৭ জুন ২০২৪
  • / ১১০৯ জন সংবাদটি পড়েছেন

 

 

রাজবাড়ীর কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র (টিটিসি) ক্রমশঃ বেকারদের ভরসার কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠছে। এখান থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে অনেকেই হয়েছেন স্বাবলম্বী। কেউ কেউ প্রশিক্ষণ নিয়ে হয়ে গেছেন টিটিসির প্রশিক্ষকও। তেমনই একজন জলি বেগম। যিনি

রাজবাড়ী কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে বর্তমানে এই কেন্দ্রেই প্রশিক্ষক হয়েছেন জলি বেগম। রাজবাড়ীর বালিয়াকান্দি উপজেলার সোনাপুর গ্রামের বাসিন্দা জলি বেগম জানান, ২০১৯ সালে গার্মেন্টস এন্ড ম্যানুফ্যাচারিং বিষয়ে রাজবাড়ীর টিটিসি থেকে প্রশিক্ষণ নেন। ইচ্ছা ছিল নিজেই কিছু একটা করবেন। ২০২২ সালে এসিআইপি একটি প্রকল্পে প্রশিক্ষক হিসেবে সুযোগ পেয়ে যান। বর্তমানে এসেট প্রকল্পে প্রশিক্ষক হিসেবে রয়েছেন রাজবাড়ী কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে। এ পর্যন্ত তিনি দুইশর অধিক তরুণ তরুণীকে প্রশিক্ষণ দিয়েছেন। যাদের অনেকেই এখন সুপ্রতিষ্ঠিত। জলি বেগম বলেন, সম্প্রতি একটি গণমাধ্যমে বিবাহ বিচ্ছেদ সংক্রান্ত যে বিষয়টি উল্লেখ করা হয়েছে, তা সঠিক নয়। বরং টিটিসিতে চাকরি পেতে তার স্বামী তাকে অনেক সাহায্য করেছে। এখন আমি চাকরির পাশাপাশি ¯স্নাতকে পড়াশোনা করছি।

Tag :

সংবাদটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন-

প্রশিক্ষণার্থী থেকে প্রশিক্ষক

প্রকাশের সময় : ০৬:৫০:০৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৭ জুন ২০২৪

 

 

রাজবাড়ীর কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র (টিটিসি) ক্রমশঃ বেকারদের ভরসার কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠছে। এখান থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে অনেকেই হয়েছেন স্বাবলম্বী। কেউ কেউ প্রশিক্ষণ নিয়ে হয়ে গেছেন টিটিসির প্রশিক্ষকও। তেমনই একজন জলি বেগম। যিনি

রাজবাড়ী কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে বর্তমানে এই কেন্দ্রেই প্রশিক্ষক হয়েছেন জলি বেগম। রাজবাড়ীর বালিয়াকান্দি উপজেলার সোনাপুর গ্রামের বাসিন্দা জলি বেগম জানান, ২০১৯ সালে গার্মেন্টস এন্ড ম্যানুফ্যাচারিং বিষয়ে রাজবাড়ীর টিটিসি থেকে প্রশিক্ষণ নেন। ইচ্ছা ছিল নিজেই কিছু একটা করবেন। ২০২২ সালে এসিআইপি একটি প্রকল্পে প্রশিক্ষক হিসেবে সুযোগ পেয়ে যান। বর্তমানে এসেট প্রকল্পে প্রশিক্ষক হিসেবে রয়েছেন রাজবাড়ী কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে। এ পর্যন্ত তিনি দুইশর অধিক তরুণ তরুণীকে প্রশিক্ষণ দিয়েছেন। যাদের অনেকেই এখন সুপ্রতিষ্ঠিত। জলি বেগম বলেন, সম্প্রতি একটি গণমাধ্যমে বিবাহ বিচ্ছেদ সংক্রান্ত যে বিষয়টি উল্লেখ করা হয়েছে, তা সঠিক নয়। বরং টিটিসিতে চাকরি পেতে তার স্বামী তাকে অনেক সাহায্য করেছে। এখন আমি চাকরির পাশাপাশি ¯স্নাতকে পড়াশোনা করছি।