Dhaka ০৪:৩৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

হাতি বিড়ম্বনা

সংবাদদাতা-
  • প্রকাশের সময় : ০৬:৫২:৫৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ২ অগাস্ট ২০২১
  • / ১২৪৭ জন সংবাদটি পড়েছেন

 জনতার আদালত অনলাইন ॥  হাতি বিড়ম্বনায় পড়েছে রাজবাড়ী বালিয়াকান্দি উপজেলা এলাকার বাসিন্দারা। হাতি দিয়ে মানুষের কাছ থেকে চাঁদা আদায় করা হচ্ছে বলে অভিযোগ তাদের। অবশ্য টাকার অংক খুব বেশী নয়। ১০ থেকে ২০ টাকা দিলেই ছেড়ে দিচ্ছে হাতি।

জানা গেছে, মাহুত তার হাতি নিয়ে উপজেলার বিভিন্ন স্থানে ঘুরে ঘুরে মানুষের কাছ থেকে চাঁদা আদায় করছে। দোকানে গিয়ে হাতির লম্বা শূঁড় দিয়ে চাঁদা দেওয়ার আহ্বান জানানো হয়। দোকানী ১০ থেকে ২০টাকা হাতির শূঁড়ে গুজে দিলেই সন্তুষ্ট মাহুত। দোকান ছাড়াও রাস্তায় মোটরসাইকেল, ভ্যান, ট্রাক দেখলেই হাতি দিয়ে বাধার সৃষ্টি করে চাঁদা আদায় করতেও দেখা গেছে।

সোমবার বালিয়াকান্দি-নারুয়া পাংশা সড়কের গাড়াকোলা এলাকায় দেখা যায়, সড়কে চলাচলরত মোটর সাইকেল, ভ্যান, ট্রাক আসলেই গতিরোধ করে টাকা দাবি করতে। টাকা না দেওয়া পর্যন্ত হাতি সরানো হয় না। ঝামেলা এড়াতে ১০-২০ টাকা দিয়ে চলে যান চালকরা। এসময় মাহুতের কাছে কারণ টাকা আদায়ের জানতে চাইলে মাথা নেড়ে কোনো কথা না বলেই চলে যায়।

এলাকাবাসীর ধারণা, লকডাউনের মধ্যে সার্কাস বন্ধ থাকায় জীবীকার তাগিদে তারা এ পথ বেছে নিয়েছে।

Tag :

সংবাদটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন-

হাতি বিড়ম্বনা

প্রকাশের সময় : ০৬:৫২:৫৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ২ অগাস্ট ২০২১

 জনতার আদালত অনলাইন ॥  হাতি বিড়ম্বনায় পড়েছে রাজবাড়ী বালিয়াকান্দি উপজেলা এলাকার বাসিন্দারা। হাতি দিয়ে মানুষের কাছ থেকে চাঁদা আদায় করা হচ্ছে বলে অভিযোগ তাদের। অবশ্য টাকার অংক খুব বেশী নয়। ১০ থেকে ২০ টাকা দিলেই ছেড়ে দিচ্ছে হাতি।

জানা গেছে, মাহুত তার হাতি নিয়ে উপজেলার বিভিন্ন স্থানে ঘুরে ঘুরে মানুষের কাছ থেকে চাঁদা আদায় করছে। দোকানে গিয়ে হাতির লম্বা শূঁড় দিয়ে চাঁদা দেওয়ার আহ্বান জানানো হয়। দোকানী ১০ থেকে ২০টাকা হাতির শূঁড়ে গুজে দিলেই সন্তুষ্ট মাহুত। দোকান ছাড়াও রাস্তায় মোটরসাইকেল, ভ্যান, ট্রাক দেখলেই হাতি দিয়ে বাধার সৃষ্টি করে চাঁদা আদায় করতেও দেখা গেছে।

সোমবার বালিয়াকান্দি-নারুয়া পাংশা সড়কের গাড়াকোলা এলাকায় দেখা যায়, সড়কে চলাচলরত মোটর সাইকেল, ভ্যান, ট্রাক আসলেই গতিরোধ করে টাকা দাবি করতে। টাকা না দেওয়া পর্যন্ত হাতি সরানো হয় না। ঝামেলা এড়াতে ১০-২০ টাকা দিয়ে চলে যান চালকরা। এসময় মাহুতের কাছে কারণ টাকা আদায়ের জানতে চাইলে মাথা নেড়ে কোনো কথা না বলেই চলে যায়।

এলাকাবাসীর ধারণা, লকডাউনের মধ্যে সার্কাস বন্ধ থাকায় জীবীকার তাগিদে তারা এ পথ বেছে নিয়েছে।