Dhaka ০৩:৪৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

রাজবাড়ীতে স্কুলছাত্র জনি হত্যায় একজনের যাবজ্জীবন

সংবাদদাতা-
  • প্রকাশের সময় : ০৭:৪৩:৩২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৯ ফেব্রুয়ারী ২০২১
  • / ১৩৮৬ জন সংবাদটি পড়েছেন

জনতার আদালত অনলাইন ॥ রাজবাড়ীর কালুখালী উপজেলার মদাপুর ইউনিয়নের গোপালপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের ছাত্র মো. জনি হত্যাকান্ডের ঘটনায় আসামি নাজমুল ইসলামকে যাবজ্জীবন কারাদন্ড দিয়েছেন আদালত। মঙ্গলবার রাজবাড়ী জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক নিলুফার সুলতানা এ রায় দেন। দন্ডপ্রাপ্ত সাইফুল একই গ্রামের আবুল হোসেনের ছেলে। নিহত জনি একই গ্রামের সাইফুল ইসলামের ছেলে। গোপালপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির ছাত্র ছিল সে।

মামলা সূত্রে জানা যায়, ২০১৩ সালের ১৩ নভেম্বর তারিখে জমি সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে প্রতিপক্ষের লোকজন স্কুলছাত্র জনি, তার বাবা সাইফুল ইসলাম ও চাচাকে কুপিয়ে জখম করা হয়। হাসপাতালে নেওয়ার পর জনিকে ডাক্তার মৃত ঘোষণা করেন। এঘটনায় ওইদিনই নিহতের মামা মো. আসাদুজ্জামান বাদী হয়ে নাজমুল, আমিরুল, সাহিদা ও শাহীনের নাম উল্লেখ করে কালুখালী থানায় মামলা দায়ের করেন। দীর্ঘ তদন্ত শেষে মামলার তদন্তকারী আদালতে চার্জশীট প্রদান করেন। আসামিদের মধ্যে একজনের নাম চার্জশীট থেকে বাদ দেওয়া হয়। বাকী তিনজনের মধ্যে নাজমুলকে যাবজ্জীবন, একজনকে খালাস দেওয়া হয়। অপরজন প্রাপ্তবয়ষ্ক না হওয়ায় তার বিচার শিশু আদালতে চলছে বলে জানা গেছে।

Tag :

সংবাদটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন-

রাজবাড়ীতে স্কুলছাত্র জনি হত্যায় একজনের যাবজ্জীবন

প্রকাশের সময় : ০৭:৪৩:৩২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৯ ফেব্রুয়ারী ২০২১

জনতার আদালত অনলাইন ॥ রাজবাড়ীর কালুখালী উপজেলার মদাপুর ইউনিয়নের গোপালপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের ছাত্র মো. জনি হত্যাকান্ডের ঘটনায় আসামি নাজমুল ইসলামকে যাবজ্জীবন কারাদন্ড দিয়েছেন আদালত। মঙ্গলবার রাজবাড়ী জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক নিলুফার সুলতানা এ রায় দেন। দন্ডপ্রাপ্ত সাইফুল একই গ্রামের আবুল হোসেনের ছেলে। নিহত জনি একই গ্রামের সাইফুল ইসলামের ছেলে। গোপালপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির ছাত্র ছিল সে।

মামলা সূত্রে জানা যায়, ২০১৩ সালের ১৩ নভেম্বর তারিখে জমি সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে প্রতিপক্ষের লোকজন স্কুলছাত্র জনি, তার বাবা সাইফুল ইসলাম ও চাচাকে কুপিয়ে জখম করা হয়। হাসপাতালে নেওয়ার পর জনিকে ডাক্তার মৃত ঘোষণা করেন। এঘটনায় ওইদিনই নিহতের মামা মো. আসাদুজ্জামান বাদী হয়ে নাজমুল, আমিরুল, সাহিদা ও শাহীনের নাম উল্লেখ করে কালুখালী থানায় মামলা দায়ের করেন। দীর্ঘ তদন্ত শেষে মামলার তদন্তকারী আদালতে চার্জশীট প্রদান করেন। আসামিদের মধ্যে একজনের নাম চার্জশীট থেকে বাদ দেওয়া হয়। বাকী তিনজনের মধ্যে নাজমুলকে যাবজ্জীবন, একজনকে খালাস দেওয়া হয়। অপরজন প্রাপ্তবয়ষ্ক না হওয়ায় তার বিচার শিশু আদালতে চলছে বলে জানা গেছে।