Dhaka ০৬:৪৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১২ নভেম্বর ২০২৪, ২৮ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
  ধর্ষণের পর হত্যা করা হয় তাকে

পরিচয় মিলেছে অজ্ঞাত নারীর

স্টাফ রিপোর্টার
  • প্রকাশের সময় : ০৮:৩৯:০৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ১০ নভেম্বর ২০২৪
  • / ১০২৭ জন সংবাদটি পড়েছেন

রাজবাড়ীর কালুখালী উপজেলার মাজবাড়ি ইউনিয়নের মোহনপুর গ্রামের একটি ধানক্ষেত থেকে উদ্ধার অজ্ঞাত নারীর পরিচয় উদ্ধার করেছে কালুখালী থানার পুলিশ। তার নাম তাছলিমা। সে টাঙ্গাইল জেলার গোপালপুর উপজেলার শাখারিয়া গ্রামের দুদু তালুকদারের মেয়ে। তাকে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয় বলে জানিয়েছে পুলিশ। এ ঘটনায় পুলিশ দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে। তারা হলো পাংশার মাদুলিয়া গ্রামের আব্দুল জব্বারের ছেলে মনছের মন্ডল ও  পাংশার গোলাবাড়ী বনগ্রামের হাসেম মিয়ার ছেলে আমীন মিয়া।

এবিষয়ে রোববার সন্ধ্যায় রাজবাড়ীর পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে জানানো হয়, গত ২৫ অক্টোবর তারিখে ওই নারীর গলিত মরদেহ উদ্ধার করা হয়। পরে আশেপাশের এলাকা তল্লাশী করে একটি ব্যাগ পাওয়া যায়। ব্যাগে তার জাতীয় পরিচয়পত্র থেকে পরিচয় জানা যায়। পুলিশ ঘটনার তদন্ত করে জানতে পারে পাংশার মনছের ও আমীন এর সাথে জড়িত।

প্রেস ব্রিফিংয়ে রাজবাড়ীর পুলিশ সুপার শামিমা পারভীন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মুকিত সরকার উপস্থিত ছিলেন।

মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও কালুখালী থানার এসআই রিপন জানান, ময়নাতদন্তের রিপোর্ট থেকে নিশ্চিত হওয়া গেছে ওই নারীকে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে। এ ঘটনায় দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। কেন তাকে হত্যা করা হয়েছে বা ্এর সাথে আর কারা জড়িত এর তদন্ত এখনও চলমান। তদন্তের স্বার্থে এর চেয়ে বেশি বলা সম্ভব নয়।

Tag :

সংবাদটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন-

  ধর্ষণের পর হত্যা করা হয় তাকে

পরিচয় মিলেছে অজ্ঞাত নারীর

প্রকাশের সময় : ০৮:৩৯:০৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ১০ নভেম্বর ২০২৪

রাজবাড়ীর কালুখালী উপজেলার মাজবাড়ি ইউনিয়নের মোহনপুর গ্রামের একটি ধানক্ষেত থেকে উদ্ধার অজ্ঞাত নারীর পরিচয় উদ্ধার করেছে কালুখালী থানার পুলিশ। তার নাম তাছলিমা। সে টাঙ্গাইল জেলার গোপালপুর উপজেলার শাখারিয়া গ্রামের দুদু তালুকদারের মেয়ে। তাকে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয় বলে জানিয়েছে পুলিশ। এ ঘটনায় পুলিশ দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে। তারা হলো পাংশার মাদুলিয়া গ্রামের আব্দুল জব্বারের ছেলে মনছের মন্ডল ও  পাংশার গোলাবাড়ী বনগ্রামের হাসেম মিয়ার ছেলে আমীন মিয়া।

এবিষয়ে রোববার সন্ধ্যায় রাজবাড়ীর পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে জানানো হয়, গত ২৫ অক্টোবর তারিখে ওই নারীর গলিত মরদেহ উদ্ধার করা হয়। পরে আশেপাশের এলাকা তল্লাশী করে একটি ব্যাগ পাওয়া যায়। ব্যাগে তার জাতীয় পরিচয়পত্র থেকে পরিচয় জানা যায়। পুলিশ ঘটনার তদন্ত করে জানতে পারে পাংশার মনছের ও আমীন এর সাথে জড়িত।

প্রেস ব্রিফিংয়ে রাজবাড়ীর পুলিশ সুপার শামিমা পারভীন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মুকিত সরকার উপস্থিত ছিলেন।

মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও কালুখালী থানার এসআই রিপন জানান, ময়নাতদন্তের রিপোর্ট থেকে নিশ্চিত হওয়া গেছে ওই নারীকে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে। এ ঘটনায় দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। কেন তাকে হত্যা করা হয়েছে বা ্এর সাথে আর কারা জড়িত এর তদন্ত এখনও চলমান। তদন্তের স্বার্থে এর চেয়ে বেশি বলা সম্ভব নয়।