Dhaka ০৫:০৩ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২৫, ৯ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

এনসিটিবি চেয়ারম্যানের দুর্নীতি অনুসন্ধান চেয়ে হাইকোর্টে রিট

ডেস্ক নিউজ
  • প্রকাশের সময় : ০৯:০৩:৩৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ জানুয়ারী ২০২৫
  • / 44

দুর্নীতির অভিযোগে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক এ কে এম রিয়াজুল হাসানের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে রিট দায়ের করা হয়েছে।

মঙ্গলবার (২১ জানুয়ারি) সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো: কামাল হোসেন এ রিট আবেদন করেন। দুদক চেয়ারম্যান, শিক্ষা সচিবসহ সংশ্লিষ্টদের রিটে বিবাদী (রেসপনডেন্ট) করা হয়েছে।

রিটকারী আইনজীবী কামাল হোসেন সাংবাদিকদের জানান, সিন্ডিকেট করে ছাপাখানা মালিকরা বই ছাপার কাজ বাগিয়ে নিলেও দরপত্র যাচাই ও মূল্যায়নে পিপিআর-এর বিধি অনুযায়ী টেন্ডার প্রাক্কলিত দরের চেয়ে ১০ শতাংশ বেশি হলে রি-টেন্ডারের সুপারিশ করার কথা। কিন্তু ছাপাখানা মালিকরা প্রাক্কলিত দরের চেয়ে প্রায় ২১ শতাংশ বেশিতে টেন্ডার জমা দিলেও এনসিটিবি পুনরায় টেন্ডার না করেই কাজ দিয়ে দেয়।

তিনি বলেন, ‘প্রাক্কলিত দরের চেয়ে প্রায় ২১ শতাংশ বেশি টাকা ব্যয় করেছে এনসিটিবি। সরকারের অর্থ অপচয় হয়েছে। এখানে দুর্নীতি হয়েছে বলে প্রতীয়মান হয়। একজন অভিভাবক ও আইনজীবী হিসেবে আমি প্রথমে দুদকে আবেদন করেছি। কিন্তু দুদকে সাড়া না পাওয়ায় হাইকোর্টে রিট আবেদন করেছি।’

সূত্র : বাসস

 

 

Tag :

সংবাদটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন-

এনসিটিবি চেয়ারম্যানের দুর্নীতি অনুসন্ধান চেয়ে হাইকোর্টে রিট

প্রকাশের সময় : ০৯:০৩:৩৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ জানুয়ারী ২০২৫

দুর্নীতির অভিযোগে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক এ কে এম রিয়াজুল হাসানের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে রিট দায়ের করা হয়েছে।

মঙ্গলবার (২১ জানুয়ারি) সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো: কামাল হোসেন এ রিট আবেদন করেন। দুদক চেয়ারম্যান, শিক্ষা সচিবসহ সংশ্লিষ্টদের রিটে বিবাদী (রেসপনডেন্ট) করা হয়েছে।

রিটকারী আইনজীবী কামাল হোসেন সাংবাদিকদের জানান, সিন্ডিকেট করে ছাপাখানা মালিকরা বই ছাপার কাজ বাগিয়ে নিলেও দরপত্র যাচাই ও মূল্যায়নে পিপিআর-এর বিধি অনুযায়ী টেন্ডার প্রাক্কলিত দরের চেয়ে ১০ শতাংশ বেশি হলে রি-টেন্ডারের সুপারিশ করার কথা। কিন্তু ছাপাখানা মালিকরা প্রাক্কলিত দরের চেয়ে প্রায় ২১ শতাংশ বেশিতে টেন্ডার জমা দিলেও এনসিটিবি পুনরায় টেন্ডার না করেই কাজ দিয়ে দেয়।

তিনি বলেন, ‘প্রাক্কলিত দরের চেয়ে প্রায় ২১ শতাংশ বেশি টাকা ব্যয় করেছে এনসিটিবি। সরকারের অর্থ অপচয় হয়েছে। এখানে দুর্নীতি হয়েছে বলে প্রতীয়মান হয়। একজন অভিভাবক ও আইনজীবী হিসেবে আমি প্রথমে দুদকে আবেদন করেছি। কিন্তু দুদকে সাড়া না পাওয়ায় হাইকোর্টে রিট আবেদন করেছি।’

সূত্র : বাসস