Dhaka ১০:১৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২০ ডিসেম্বর ২০২৪, ৬ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

পি কে হালদারকে জামিন দিল কলকাতার আদালত

ডেস্ক নিউজ
  • প্রকাশের সময় : ০৩:৫৩:৩১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২০ ডিসেম্বর ২০২৪
  • / ১০২৯ জন সংবাদটি পড়েছেন

বাংলাদেশ থেকে বিপুল অর্থপাচারে অভিযুক্ত প্রশান্ত কুমার হালদারসহ (পি কে হালদার) তিনজনকে জামিন দিলেন কলকাতার ব্যাংকশাল কোর্টের অন্তর্গত নগর দায়রা আদালত। শুক্রবার তারা জামিন পান।

পি কে হালদারের সঙ্গে জামিন পেয়েছেন স্বপন মিস্ত্রি ওরফে স্বপনকুমার মিস্ত্রি, উত্তম মিস্ত্রি ওরফে উত্তম কুমার মিস্ত্রি।

প্রত্যেককে ১০ লাখ রুপির বন্ডে জামিন মঞ্জুর করেন আদালত। একইসঙ্গে শর্ত দেওয়া হয়েছে, মামলা চলাকালীন তাদের আদালতে হাজিরা দিতে হবে। এমনকি রাজ্য বা দেশ ত্যাগ করা যাবে না।

এর আগে গত ২৭ নভেম্বর জামিন পেয়েছিলেন পি কে হালদারের ভাই প্রানেশ হালাদার, আমিনা সুলতানা ওরফে শর্মি হালদার ও ইমন হোসেন।

২০২২ সালের ১৪ মে পশ্চিমবঙ্গের উত্তর ২৪ পরগনার বৈদিক ভিলেজ থেকে হালদারদের গ্রেফতার করে ভারতের এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি)।

এরপর থেকে দেশটিতেই বন্দি হালদাররা। প্রিভেনশন অব মানি লন্ডারিং অ্যাক্ট-২০০২ অর্থাৎ অবৈধভাবে অর্থপাচার এবং দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনে ছয়জনকে গ্রেফতার করেছিল ইডি।

পি কে হালদারসহ পাঁচ পুরুষ সহযোগীকে রাখা হয়েছিল কলকাতার প্রেসিডেন্সি জেলে। নারী সহযোগী আমিনা সুলতানা ওরফে শর্মি হালদারকে রাখা হয়েছিল কলকাতার আলিপুর সংশোধনাগারে।

Tag :

সংবাদটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন-

পি কে হালদারকে জামিন দিল কলকাতার আদালত

প্রকাশের সময় : ০৩:৫৩:৩১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২০ ডিসেম্বর ২০২৪

বাংলাদেশ থেকে বিপুল অর্থপাচারে অভিযুক্ত প্রশান্ত কুমার হালদারসহ (পি কে হালদার) তিনজনকে জামিন দিলেন কলকাতার ব্যাংকশাল কোর্টের অন্তর্গত নগর দায়রা আদালত। শুক্রবার তারা জামিন পান।

পি কে হালদারের সঙ্গে জামিন পেয়েছেন স্বপন মিস্ত্রি ওরফে স্বপনকুমার মিস্ত্রি, উত্তম মিস্ত্রি ওরফে উত্তম কুমার মিস্ত্রি।

প্রত্যেককে ১০ লাখ রুপির বন্ডে জামিন মঞ্জুর করেন আদালত। একইসঙ্গে শর্ত দেওয়া হয়েছে, মামলা চলাকালীন তাদের আদালতে হাজিরা দিতে হবে। এমনকি রাজ্য বা দেশ ত্যাগ করা যাবে না।

এর আগে গত ২৭ নভেম্বর জামিন পেয়েছিলেন পি কে হালদারের ভাই প্রানেশ হালাদার, আমিনা সুলতানা ওরফে শর্মি হালদার ও ইমন হোসেন।

২০২২ সালের ১৪ মে পশ্চিমবঙ্গের উত্তর ২৪ পরগনার বৈদিক ভিলেজ থেকে হালদারদের গ্রেফতার করে ভারতের এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি)।

এরপর থেকে দেশটিতেই বন্দি হালদাররা। প্রিভেনশন অব মানি লন্ডারিং অ্যাক্ট-২০০২ অর্থাৎ অবৈধভাবে অর্থপাচার এবং দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনে ছয়জনকে গ্রেফতার করেছিল ইডি।

পি কে হালদারসহ পাঁচ পুরুষ সহযোগীকে রাখা হয়েছিল কলকাতার প্রেসিডেন্সি জেলে। নারী সহযোগী আমিনা সুলতানা ওরফে শর্মি হালদারকে রাখা হয়েছিল কলকাতার আলিপুর সংশোধনাগারে।