Dhaka ১২:৪১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ০৬ মে ২০২৪, ২২ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বালিয়াকান্দিতে চন্দনা নদীর পাড় দখল করে পাকা স্থাপনা

সংবাদদাতা-
  • প্রকাশের সময় : ০৬:১৯:০৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ জুলাই ২০২০
  • / ১৫৫২ জন সংবাদটি পড়েছেন

 

জনতার আদালত অনলাইন ॥ রাজবাড়ীর বালিয়াকান্দি উপজেলার নবাবপুর ইউনিয়নের পদমদী ঘোনার ঘাট ব্রীজের কাছে চন্দনা নদীর দখল করে পাকা স্থাপনা নির্মাণ করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। স্থানীয় পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তারা ঘটনাস্থলে গিয়ে নির্মাণ কাজ বন্ধ করে দিয়েছেন।

স্থানীয় সূত্র জানায়, উপজেলার নবাপুর ইউনিয়নের পদমদী ঘোনার ঘাট এলাকায় চন্দনা নদীর পাড় দখল করে আগে থেকেই চার পাঁচটি ঘর উত্তোলন করেছে স্থানীয়রা। গত কয়েকদিন ধরে আরসিসি পিলার করে পাকা স্থাপনা নির্মাণ করছিলেন পদমদী গ্রামের বাসিন্দা হাবিল ফকির। ভেতরে বালু ফেলে ভরাটও করা হয়েছে।

এব্যাপারে হাবিল ফকিরের সাথে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, এরশাদের আমলে যখন এখানে গুচ্ছগ্রাম করা হয় তখন থেকে দোকানঘর তুলে ব্যবসা বাণিজ্য করছেন। ২০১২ সালে ডিসিআরও কেটেছেন। সম্প্রতি দোকানে তিন চার দফা চুরি হয়। চুরি ঠেকাতে পাঁচ ইঞ্চি গাঁথুনি দিয়ে পাকা স্থাপনা করছিলেন।

বালিয়াকান্দি পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপসহকারী প্রকৌশলী মাহমুদুল হাসান জানান, পাকা স্থাপনা নির্মাণ নির্মাণের খবর পেয়ে রাজবাড়ী পওর বিভাগের উপ বিভাগীয় প্রকৌশলী এম এ শামীমসহ ঘটনাস্থলে গিয়ে কাজ  বন্ধ বরে দিয়েছেন।

বালিয়াকান্দি উপজেলা নির্বাহী অফিসার একেএম হেদায়েতুল ইসলাম জানান, বিষয়টির খোঁজ নিয়ে ব্যবস্থা গ্রুহণ করা হবে।

Tag :

সংবাদটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন-

বালিয়াকান্দিতে চন্দনা নদীর পাড় দখল করে পাকা স্থাপনা

প্রকাশের সময় : ০৬:১৯:০৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ জুলাই ২০২০

 

জনতার আদালত অনলাইন ॥ রাজবাড়ীর বালিয়াকান্দি উপজেলার নবাবপুর ইউনিয়নের পদমদী ঘোনার ঘাট ব্রীজের কাছে চন্দনা নদীর দখল করে পাকা স্থাপনা নির্মাণ করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। স্থানীয় পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তারা ঘটনাস্থলে গিয়ে নির্মাণ কাজ বন্ধ করে দিয়েছেন।

স্থানীয় সূত্র জানায়, উপজেলার নবাপুর ইউনিয়নের পদমদী ঘোনার ঘাট এলাকায় চন্দনা নদীর পাড় দখল করে আগে থেকেই চার পাঁচটি ঘর উত্তোলন করেছে স্থানীয়রা। গত কয়েকদিন ধরে আরসিসি পিলার করে পাকা স্থাপনা নির্মাণ করছিলেন পদমদী গ্রামের বাসিন্দা হাবিল ফকির। ভেতরে বালু ফেলে ভরাটও করা হয়েছে।

এব্যাপারে হাবিল ফকিরের সাথে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, এরশাদের আমলে যখন এখানে গুচ্ছগ্রাম করা হয় তখন থেকে দোকানঘর তুলে ব্যবসা বাণিজ্য করছেন। ২০১২ সালে ডিসিআরও কেটেছেন। সম্প্রতি দোকানে তিন চার দফা চুরি হয়। চুরি ঠেকাতে পাঁচ ইঞ্চি গাঁথুনি দিয়ে পাকা স্থাপনা করছিলেন।

বালিয়াকান্দি পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপসহকারী প্রকৌশলী মাহমুদুল হাসান জানান, পাকা স্থাপনা নির্মাণ নির্মাণের খবর পেয়ে রাজবাড়ী পওর বিভাগের উপ বিভাগীয় প্রকৌশলী এম এ শামীমসহ ঘটনাস্থলে গিয়ে কাজ  বন্ধ বরে দিয়েছেন।

বালিয়াকান্দি উপজেলা নির্বাহী অফিসার একেএম হেদায়েতুল ইসলাম জানান, বিষয়টির খোঁজ নিয়ে ব্যবস্থা গ্রুহণ করা হবে।