Dhaka ০৬:৪৬ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১১ জানুয়ারী ২০২৫, ২৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

দৌলতদিয়ায় নিখোঁজ মাইক্রো চালকের ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

সংবাদদাতা-
  • প্রকাশের সময় : ১১:৫৬:৪৭ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ মে ২০২১
  • / 307

জনতার আদালত অনলাইন : দৌলতদিয়া ৫ নম্বর ফেরিঘাটের পন্টুনের তার ছিঁড়ে পদ্মায় ডুবে যাওয়ার দুই দিন পর নিখোঁজ মাইক্রোবাসের চালক মারুফ হোসেনের (৪০) মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার সকালে দৌলতদিয়া ফেরি ঘাটের ৭ নং ঘাট এলাকায় পদ্মা নদী থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

রাজবাড়ী ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স স্টেশনের সহকারী পরিচালক আনোয়ার হোসেন ও দৌলতদিয়া নৌপুলিশের ওসি মো. মুন্নাফ আলী শেখ বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

চালক মারুফ হোসেনের বাড়ি সিলেট হলেও তিনি ঢাকার রামপুরায় থাকতেন। তিনি তিন কন্যাসন্তানের বাবা ছিলেন।

দৌলতদিয়া নৌপুলিশ ফাঁড়ির ওসি মো. মুন্নাফ আলী শেখ জানান, সকালে দৌলতদিয়া ৭ নম্বর ফেরিঘাটের নিচের দিকে পদ্মায় মাইক্রোবাস চালক মারুফ হোসেনের মরদেহ ভাসতে দেখে স্থানীয়রা তাদের খবর দেন। পরে তারা মরদেহ উদ্ধার কার্যক্রম শুরু করেন। তার পরিবারের সদস্যদের এ বিষয়ে খবর দেয়া হয়েছে।

মাইক্রোবাসের মালিকের শ্যালককে চুয়াডাঙ্গায় গ্রামের বাড়ি পৌঁছে দিতে রাতে মারুফকে মাইক্রোবাসসহ পাঠান। সেখানে পৌঁছে দিয়ে মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে দৌলতদিয়া ঘাট দিয়ে ঢাকায় ফেরার সময় দুর্ঘটনা ঘটে।

দৌলতদিয়া ৫ নম্বর ফেরিঘাটের পন্টুনের ওপর সাদা রঙের ঢাকা মেট্রো চ-১৪-২৬০৮ (নোহা) মাইক্রোবাসটি ফেরির জন্য দাঁড়িয়েছিল। হঠাৎ ঝড় শুরু হলে পন্টুনের তার ছিঁড়ে মাইক্রোবাসটি নদীতে পড়ে যায়। তাৎক্ষণিক খবর পেয়ে উদ্ধার অভিযান শুরু করে রাজবাড়ী ফায়ার সার্ভিস ও পাটুরিয়ার ডুবুরি দল।

Tag :

সংবাদটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন-

দৌলতদিয়ায় নিখোঁজ মাইক্রো চালকের ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

প্রকাশের সময় : ১১:৫৬:৪৭ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ মে ২০২১

জনতার আদালত অনলাইন : দৌলতদিয়া ৫ নম্বর ফেরিঘাটের পন্টুনের তার ছিঁড়ে পদ্মায় ডুবে যাওয়ার দুই দিন পর নিখোঁজ মাইক্রোবাসের চালক মারুফ হোসেনের (৪০) মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার সকালে দৌলতদিয়া ফেরি ঘাটের ৭ নং ঘাট এলাকায় পদ্মা নদী থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

রাজবাড়ী ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স স্টেশনের সহকারী পরিচালক আনোয়ার হোসেন ও দৌলতদিয়া নৌপুলিশের ওসি মো. মুন্নাফ আলী শেখ বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

চালক মারুফ হোসেনের বাড়ি সিলেট হলেও তিনি ঢাকার রামপুরায় থাকতেন। তিনি তিন কন্যাসন্তানের বাবা ছিলেন।

দৌলতদিয়া নৌপুলিশ ফাঁড়ির ওসি মো. মুন্নাফ আলী শেখ জানান, সকালে দৌলতদিয়া ৭ নম্বর ফেরিঘাটের নিচের দিকে পদ্মায় মাইক্রোবাস চালক মারুফ হোসেনের মরদেহ ভাসতে দেখে স্থানীয়রা তাদের খবর দেন। পরে তারা মরদেহ উদ্ধার কার্যক্রম শুরু করেন। তার পরিবারের সদস্যদের এ বিষয়ে খবর দেয়া হয়েছে।

মাইক্রোবাসের মালিকের শ্যালককে চুয়াডাঙ্গায় গ্রামের বাড়ি পৌঁছে দিতে রাতে মারুফকে মাইক্রোবাসসহ পাঠান। সেখানে পৌঁছে দিয়ে মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে দৌলতদিয়া ঘাট দিয়ে ঢাকায় ফেরার সময় দুর্ঘটনা ঘটে।

দৌলতদিয়া ৫ নম্বর ফেরিঘাটের পন্টুনের ওপর সাদা রঙের ঢাকা মেট্রো চ-১৪-২৬০৮ (নোহা) মাইক্রোবাসটি ফেরির জন্য দাঁড়িয়েছিল। হঠাৎ ঝড় শুরু হলে পন্টুনের তার ছিঁড়ে মাইক্রোবাসটি নদীতে পড়ে যায়। তাৎক্ষণিক খবর পেয়ে উদ্ধার অভিযান শুরু করে রাজবাড়ী ফায়ার সার্ভিস ও পাটুরিয়ার ডুবুরি দল।