Dhaka ০৩:০১ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪, ১৯ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

করোনার উপসর্গ নিয়ে মারা গেলেন রাজবাড়ী সিভিল সার্জন কার্যালয়ের কর্মকর্তা

সংবাদদাতা-
  • প্রকাশের সময় : ০৬:৩৪:৪৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৫ নভেম্বর ২০২০
  • / ১২৫২ জন সংবাদটি পড়েছেন

জনতার আদালত অনলাইন ॥ করোনার উপসর্গ নিয়ে মারা গেছেন রাজবাড়ী সিভিল সার্জন কার্যালয়ের সিনিয়র স্বাস্থ্য শিক্ষা কর্মকর্তা মো. মঞ্জুরুল হক (৫৫)। মঙ্গলবার রাতে রাজবাড়ী সদর হাসপাাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। রাজবাড়ী পৌর এলাকার ভবানীপুর গ্রামের বাসিন্দা ছিলেন তিনি। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, এক ছেলে, এক মেয়ে, আত্মীয় স্বজন ও গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। অত্যন্ত সদালাপী ও সজ্জন ব্যক্তি হিসেবে পরিচিত ছিলেন মঞ্জুরুল হক।

জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয়ের হিসাবরক্ষক ফয়সাল আহমেদ জানান, একজন নিরহাংকারী ও ভালো মানুষ ছিলেন মঞ্জুরুল হক স্যার। যে কোনো কাজের জন্য তার কাছে গেলে তা তিনি আন্তরিকভাবে করে দিতেন। তার মৃত্যু অত্যন্ত বেদনাদায়ক। তিনি আরও জানান, জ¦র, সর্দি, কাঁশিতে আক্রান্ত হওয়ায় গত ২৩ নভেম্বর তারিখে তার নমুনা পরীক্ষা করতে দেন।

রাজবাড়ী জেলা সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ ইব্রীহীম টিটন জানান, করোনার উপসর্গ নিয়ে তিনি নিজ বাড়িতে বাড়িতে আইসোলেশনে ছিলেন। মঙ্গলবার রাতে অবস্থার অবনতি হওয়ায় তাকে রাজবাড়ী সদর হাসপাতালে নেয়া হয়েছিল। তার নমুনা রিপোর্ট  এখনও এসে পৌছায়নি।

বুধবার দুপুরে রাজবাড়ী রেলওয়ে ঈদগাহ ময়দানে তার জানাজার নামাজ শেষে ভবানীপুর কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়।

Tag :

সংবাদটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন-

করোনার উপসর্গ নিয়ে মারা গেলেন রাজবাড়ী সিভিল সার্জন কার্যালয়ের কর্মকর্তা

প্রকাশের সময় : ০৬:৩৪:৪৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৫ নভেম্বর ২০২০

জনতার আদালত অনলাইন ॥ করোনার উপসর্গ নিয়ে মারা গেছেন রাজবাড়ী সিভিল সার্জন কার্যালয়ের সিনিয়র স্বাস্থ্য শিক্ষা কর্মকর্তা মো. মঞ্জুরুল হক (৫৫)। মঙ্গলবার রাতে রাজবাড়ী সদর হাসপাাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। রাজবাড়ী পৌর এলাকার ভবানীপুর গ্রামের বাসিন্দা ছিলেন তিনি। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, এক ছেলে, এক মেয়ে, আত্মীয় স্বজন ও গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। অত্যন্ত সদালাপী ও সজ্জন ব্যক্তি হিসেবে পরিচিত ছিলেন মঞ্জুরুল হক।

জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয়ের হিসাবরক্ষক ফয়সাল আহমেদ জানান, একজন নিরহাংকারী ও ভালো মানুষ ছিলেন মঞ্জুরুল হক স্যার। যে কোনো কাজের জন্য তার কাছে গেলে তা তিনি আন্তরিকভাবে করে দিতেন। তার মৃত্যু অত্যন্ত বেদনাদায়ক। তিনি আরও জানান, জ¦র, সর্দি, কাঁশিতে আক্রান্ত হওয়ায় গত ২৩ নভেম্বর তারিখে তার নমুনা পরীক্ষা করতে দেন।

রাজবাড়ী জেলা সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ ইব্রীহীম টিটন জানান, করোনার উপসর্গ নিয়ে তিনি নিজ বাড়িতে বাড়িতে আইসোলেশনে ছিলেন। মঙ্গলবার রাতে অবস্থার অবনতি হওয়ায় তাকে রাজবাড়ী সদর হাসপাতালে নেয়া হয়েছিল। তার নমুনা রিপোর্ট  এখনও এসে পৌছায়নি।

বুধবার দুপুরে রাজবাড়ী রেলওয়ে ঈদগাহ ময়দানে তার জানাজার নামাজ শেষে ভবানীপুর কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়।