Dhaka ০৩:৩১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কর্মস্থল গামী মানুষের ঢল নেমেছে দৌলতদিয়ায়

সংবাদদাতা-
  • প্রকাশের সময় : ০৭:২৫:৫০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৭ অগাস্ট ২০২০
  • / ১৩৪০ জন সংবাদটি পড়েছেন

জনতার আদালত অনলাইন ॥ দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ২১ জেলার মানুষ প্রিয়জনের সাথে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি শেষে শুক্রবার গোয়ালন্দ উপজেলার দৌলতদিয়া ঘাট দিয়ে কর্মস্থলে ফিরছেন। এতেকরে সকাল থেকেই যাত্রী ও যানবাহনের ঢল শুরু হয় ব্যস্ততম দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে।

সকাল থেকে ব্যক্তিগত প্রাইভেটকার ও মাইক্রোবাসকে পারের অপেক্ষায় আটকে থাকতে না হলেও প্রতিটি যাত্রীবাহি বাসকে আটকে থাকতে হচ্ছে দুই থেকে তিন ঘন্টা। অপরদিকে পন্যবোঝাই ট্রাক ২দিন পর্যন্ত সিরিয়ালে থাকতে হচ্ছে।

শুক্রবার বিকেলে দৌলতদিয়া ঘাটের জিরো পয়েন্ট থেকে ঢাকা খুলনা মহাসড়কের চার কিলোমিটার এলাকায় এক সারিতে অন্তত দুই শতাধিক বাস ও অসংখ্য পন্যবাহি ট্রাক পারের অপেক্ষায় আটকে থাকে। এদিকে করোনা ভাইরাসের সংক্রমনকে উপেক্ষা করেই কোন প্রকার স্বাস্থ্যবিধি না মেনে গাদাগাদি করে ফেরিতে পার হচ্ছে হাজার হাজার মানুষ। অপরদিকে বিভিন্ন যানবাহনে আসা যাত্রীদের ঢল নামে দৌলতদিয়া লঞ্চ ঘাটে। এসময় যাত্রীদের সামাজিক দুরত্ব না মেনে ঘাট পন্টুনে ও লঞ্চে গাদাগাদি করে নদী পারাপার হতে দেখা যায়।

বিআইডব্লিটিসি দৌলতদিয়া ফেরি ঘাটের ব্যাবস্থাপক আবু আব্দুল্লাহ রনি জানান, নৌরুটে পর্যাপ্ত ফেরি থাকলেও পদ্মায় প্রবল ¯্রােতে ফেরিগুলোগুলো ট্রিপ দিতে সময় লাগছে দ্বিগুন। এছাড়াও শিমুলিয়া-কাঠালবাড়ি নৌরুটে ফেরি চলাচল ব্যাহত হওয়ায় ওই রুটের যানবাহনের চাপ পড়েছে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়ায় রুটে।

Tag :

সংবাদটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন-

কর্মস্থল গামী মানুষের ঢল নেমেছে দৌলতদিয়ায়

প্রকাশের সময় : ০৭:২৫:৫০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৭ অগাস্ট ২০২০

জনতার আদালত অনলাইন ॥ দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ২১ জেলার মানুষ প্রিয়জনের সাথে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি শেষে শুক্রবার গোয়ালন্দ উপজেলার দৌলতদিয়া ঘাট দিয়ে কর্মস্থলে ফিরছেন। এতেকরে সকাল থেকেই যাত্রী ও যানবাহনের ঢল শুরু হয় ব্যস্ততম দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে।

সকাল থেকে ব্যক্তিগত প্রাইভেটকার ও মাইক্রোবাসকে পারের অপেক্ষায় আটকে থাকতে না হলেও প্রতিটি যাত্রীবাহি বাসকে আটকে থাকতে হচ্ছে দুই থেকে তিন ঘন্টা। অপরদিকে পন্যবোঝাই ট্রাক ২দিন পর্যন্ত সিরিয়ালে থাকতে হচ্ছে।

শুক্রবার বিকেলে দৌলতদিয়া ঘাটের জিরো পয়েন্ট থেকে ঢাকা খুলনা মহাসড়কের চার কিলোমিটার এলাকায় এক সারিতে অন্তত দুই শতাধিক বাস ও অসংখ্য পন্যবাহি ট্রাক পারের অপেক্ষায় আটকে থাকে। এদিকে করোনা ভাইরাসের সংক্রমনকে উপেক্ষা করেই কোন প্রকার স্বাস্থ্যবিধি না মেনে গাদাগাদি করে ফেরিতে পার হচ্ছে হাজার হাজার মানুষ। অপরদিকে বিভিন্ন যানবাহনে আসা যাত্রীদের ঢল নামে দৌলতদিয়া লঞ্চ ঘাটে। এসময় যাত্রীদের সামাজিক দুরত্ব না মেনে ঘাট পন্টুনে ও লঞ্চে গাদাগাদি করে নদী পারাপার হতে দেখা যায়।

বিআইডব্লিটিসি দৌলতদিয়া ফেরি ঘাটের ব্যাবস্থাপক আবু আব্দুল্লাহ রনি জানান, নৌরুটে পর্যাপ্ত ফেরি থাকলেও পদ্মায় প্রবল ¯্রােতে ফেরিগুলোগুলো ট্রিপ দিতে সময় লাগছে দ্বিগুন। এছাড়াও শিমুলিয়া-কাঠালবাড়ি নৌরুটে ফেরি চলাচল ব্যাহত হওয়ায় ওই রুটের যানবাহনের চাপ পড়েছে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়ায় রুটে।