Dhaka ০৯:৪০ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

প্রশিক্ষণ শেষে হিজড়াদের মাঝে নগদ টাকা বিতরণ

সংবাদদাতা-
  • প্রকাশের সময় : ০৯:২৬:০৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৭ নভেম্বর ২০১৯
  • / ১৪২৩ জন সংবাদটি পড়েছেন

জনতার আদালত অনলাইন ॥ রাজবাড়ীতে তৃতীয় লিঙ্গের (হিজড়া) জনগোষ্ঠির জীবনমান উন্নয়ন কর্মসূচীর আওতায় ৫০ দিন ব্যাপী প্রশিক্ষণ শেষে বৃহস্পতিবার সনদ ও নগদ টাকা বিতরণ করা হয়েছে। রাজবাড়ী জেলা সমাজসেবা কার্যালয়ের উদ্যোগে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন রাজবাড়ীর জেলা প্রশাসক দিলসাদ বেগম।
জেলা সমাজ সেবা কার্যালয়ের উপ-পরিচালক রুবায়েত মোহাম্মদ ফেরদৌসের সভাপতিত্বে অন্যদের মাঝে বক্তৃতা করেন সদর উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. এসএমএ হান্নান, তৃতীয় লিঙ্গের নেত্রী চৈতি প্রমুখ।
বক্তারা সমাজের তৃতীয় লিঙ্গ হিসেবে পরিচিত অবহেলিত হিজড়াদের পাশে এগিয়ে আসার আহব্বান জানিয়ে বলেন, সরকারি ও বেসরকারিভাবে বিভিন্ন ধরনের প্রশিক্ষণ দিয়ে তাদের স্বাবলম্বি করে গড়ে তুলতে হবে। যাতে তারা সমাজের মূলধারায় ফিরতে পারে।
আলোচনা শেষে ৫০দিন ব্যাপী প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ৪৭ জন হিজড়াকে সনদ পত্র ও প্রত্যেককে ১০ হাজার টাকা করে মোট চার লাখ ৭০ হাজার টাকা বিতরণ করা হয়।

Tag :

সংবাদটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন-

প্রশিক্ষণ শেষে হিজড়াদের মাঝে নগদ টাকা বিতরণ

প্রকাশের সময় : ০৯:২৬:০৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৭ নভেম্বর ২০১৯

জনতার আদালত অনলাইন ॥ রাজবাড়ীতে তৃতীয় লিঙ্গের (হিজড়া) জনগোষ্ঠির জীবনমান উন্নয়ন কর্মসূচীর আওতায় ৫০ দিন ব্যাপী প্রশিক্ষণ শেষে বৃহস্পতিবার সনদ ও নগদ টাকা বিতরণ করা হয়েছে। রাজবাড়ী জেলা সমাজসেবা কার্যালয়ের উদ্যোগে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন রাজবাড়ীর জেলা প্রশাসক দিলসাদ বেগম।
জেলা সমাজ সেবা কার্যালয়ের উপ-পরিচালক রুবায়েত মোহাম্মদ ফেরদৌসের সভাপতিত্বে অন্যদের মাঝে বক্তৃতা করেন সদর উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. এসএমএ হান্নান, তৃতীয় লিঙ্গের নেত্রী চৈতি প্রমুখ।
বক্তারা সমাজের তৃতীয় লিঙ্গ হিসেবে পরিচিত অবহেলিত হিজড়াদের পাশে এগিয়ে আসার আহব্বান জানিয়ে বলেন, সরকারি ও বেসরকারিভাবে বিভিন্ন ধরনের প্রশিক্ষণ দিয়ে তাদের স্বাবলম্বি করে গড়ে তুলতে হবে। যাতে তারা সমাজের মূলধারায় ফিরতে পারে।
আলোচনা শেষে ৫০দিন ব্যাপী প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ৪৭ জন হিজড়াকে সনদ পত্র ও প্রত্যেককে ১০ হাজার টাকা করে মোট চার লাখ ৭০ হাজার টাকা বিতরণ করা হয়।