Dhaka ০৪:৫৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

গোয়ালন্দে ঈদের কেনাকাটা জমে উঠছে

সংবাদদাতা-
  • প্রকাশের সময় : ০৯:১৬:৪৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৮ জুন ২০১৮
  • / ২০২০ জন সংবাদটি পড়েছেন

জনতার আদালত অনলাইন ॥ ঈদ ঘনিয়ে আসছে। সেই সঙ্গে রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলা শহরের মার্কেট ও বিপনী বিতান গুলোতে জমে উঠেছে ঈদের কেনাকাটা। ক্রেতাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে সেখানে ইতিমধ্যেওমার্কেটগুলো আলোক সজ্জায় সজ্জিত করা হয়েছে। বিভিন্ন দোকানে এখন নতুন ডিজাইনের রকমারী তৈরী পোষাক, পাদুকা ও প্রসাধন সামগ্রীর নানা সমাহার। শহরের হায়দার সুপার মার্কেট, রশিদ মোল্লা সুপার মার্কেট, রাব্বানী সুপার মার্কেট, কাইয়ূম সুপার মার্কেটসহ কাপড় বাজারে শাড়ি, তৈরী পোষাক, প্রসাধন সামগ্রীসহ জুতার দোকান গুলোতে নারী ক্রেতাদের ভিড় সবচেয়ে বেশী। সকাল থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত ক্রেতারা দল বেঁধে বিভিন্ন দোকান ঘুরে তাদের পছন্দের পোষাক ও প্রসাধনী কিনছেন। আবার অনেকে পরে কেনাকাটি করার আশায় বিভিন্ন মার্কেট ঘুরে তাদের প্রয়োজনীয় জিনিসটি পছন্দ করছেন। পাশাপাশি দাম যাচাই-বাছাই করে নিচ্ছেন। স্থানীয় রাব্বানী সুপার মার্কেটে ‘গাঙচিল’ নামে তৈরী পোষাক, শাড়ি ও থানকাপড় দোকানের সত্বাধিকারি মো. রইচ উদ্দিন মন্ডল জানান, এবার প্রথম রোজা থেকেই তার দোকানে ঈদের বেচাকেনা শুরু হয়েছে। হায়দার সুপার মার্কেটের ‘পাঞ্জাবী হাউজের’ দোকানী মো. রুবেল জানান, ঈদ ঘনিয়ে আসার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে ক্রেতাদের ভির বাড়ছে। তাই গতবারের চেয়ে এবার ঈদে বেশী বেচাকেনা হবে বলে তিনি আশা করছেন।
গোয়ালন্দ বাজার ব্যবসায়ী পরিষদ নেতা মো. সিদ্দিক মিয়া জানান, মান ও রুচি সম্পন্ন সকল পন্যই এখন গোয়ালন্দ উপজেলা শহরে পাওয়া যাচ্ছে। এ কারণে এবারের ঈদে কেনাকাটি করতে আগের মতো রাজবাড়ী-ফরিদপুর যেতে হচ্ছে না। তাই তৈরী পোষাক, জুতা ও প্রসাধন সামগ্রীর বিভিন্ন দোকানীরা এখন হাসিমুখে ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন ।

Tag :

সংবাদটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন-

গোয়ালন্দে ঈদের কেনাকাটা জমে উঠছে

প্রকাশের সময় : ০৯:১৬:৪৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৮ জুন ২০১৮

জনতার আদালত অনলাইন ॥ ঈদ ঘনিয়ে আসছে। সেই সঙ্গে রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলা শহরের মার্কেট ও বিপনী বিতান গুলোতে জমে উঠেছে ঈদের কেনাকাটা। ক্রেতাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে সেখানে ইতিমধ্যেওমার্কেটগুলো আলোক সজ্জায় সজ্জিত করা হয়েছে। বিভিন্ন দোকানে এখন নতুন ডিজাইনের রকমারী তৈরী পোষাক, পাদুকা ও প্রসাধন সামগ্রীর নানা সমাহার। শহরের হায়দার সুপার মার্কেট, রশিদ মোল্লা সুপার মার্কেট, রাব্বানী সুপার মার্কেট, কাইয়ূম সুপার মার্কেটসহ কাপড় বাজারে শাড়ি, তৈরী পোষাক, প্রসাধন সামগ্রীসহ জুতার দোকান গুলোতে নারী ক্রেতাদের ভিড় সবচেয়ে বেশী। সকাল থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত ক্রেতারা দল বেঁধে বিভিন্ন দোকান ঘুরে তাদের পছন্দের পোষাক ও প্রসাধনী কিনছেন। আবার অনেকে পরে কেনাকাটি করার আশায় বিভিন্ন মার্কেট ঘুরে তাদের প্রয়োজনীয় জিনিসটি পছন্দ করছেন। পাশাপাশি দাম যাচাই-বাছাই করে নিচ্ছেন। স্থানীয় রাব্বানী সুপার মার্কেটে ‘গাঙচিল’ নামে তৈরী পোষাক, শাড়ি ও থানকাপড় দোকানের সত্বাধিকারি মো. রইচ উদ্দিন মন্ডল জানান, এবার প্রথম রোজা থেকেই তার দোকানে ঈদের বেচাকেনা শুরু হয়েছে। হায়দার সুপার মার্কেটের ‘পাঞ্জাবী হাউজের’ দোকানী মো. রুবেল জানান, ঈদ ঘনিয়ে আসার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে ক্রেতাদের ভির বাড়ছে। তাই গতবারের চেয়ে এবার ঈদে বেশী বেচাকেনা হবে বলে তিনি আশা করছেন।
গোয়ালন্দ বাজার ব্যবসায়ী পরিষদ নেতা মো. সিদ্দিক মিয়া জানান, মান ও রুচি সম্পন্ন সকল পন্যই এখন গোয়ালন্দ উপজেলা শহরে পাওয়া যাচ্ছে। এ কারণে এবারের ঈদে কেনাকাটি করতে আগের মতো রাজবাড়ী-ফরিদপুর যেতে হচ্ছে না। তাই তৈরী পোষাক, জুতা ও প্রসাধন সামগ্রীর বিভিন্ন দোকানীরা এখন হাসিমুখে ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন ।