Dhaka 6:11 pm, Sunday, 2 April 2023

বালিয়াকান্দির দাসবাড়ি মন্দিরে শত বছর ধরে অনুষ্ঠিত হচ্ছে দুর্গাপূজা

সংবাদদাতা-
  • প্রকাশের সময় : 09:25:00 pm, Sunday, 25 October 2020
  • / 1163 জন সংবাদটি পড়েছেন

জনতার আদালত অনলাইন ॥ রাজবাড়ীর বালিয়াকান্দি উপজেলার বহরপুর ইউনিয়নের বাঘুটিয়া গ্রামে দাসবাড়ি  পারিবারিক দুর্গা মন্দিরে শত বছর ধরে অনুষ্ঠিত হচ্ছে দুর্গাপূজা। বংশ পরম্পরায় এখন পূজার  আয়োজন করছেন সুবোধ কুমার দাস ও তার ভাই  নিরোদ কুমার দাস।

জানা গেছে, প্রায় একশ বছর আগে সুবোধ কুমার  দাসের পূর্বসূরীরা  মন্দিরটিতে দুর্গাপূজার আয়োজন করেন। তারপর  থেকে প্রতি বছরই জাঁকজমকভাবে এই মন্দিরে অনুষ্ঠিত হয় দুর্গপূজা। প্রতি বছরই মন্দিরটিতে দর্শণার্থীরা ভিড় করে। তবে করোনা সংক্রণের কারণে ঐতিহ্য বজায় রেখে এবার সীমিত পরিসরে আয়োজন করা হয়েছে দুর্গাপূজার। যেকারণে দর্শণার্থীদের ভিড় ততটা হবেনা বলে ধারণা করা হচ্ছে।

সুবোধ কুমার দাস জানান, ছোটবেলায় তার দাদুকে দেখেছেন দর্গাপূজা  করতে। তার বাবাও করেছেন দুর্গাপূজা। হয়তো তারও অনেক আগে থেকে দুর্গাপূজা শুরু হয়েছে।  মূল মন্দিরটি তারা নিজেদের অর্থায়নে করেছেন। তবে  পূজার আয়োজন করতে অনেকেই সহযোগিতার হাত বাড়ান।

স্থানীয় বাসিন্দা একটি কিন্ডার গার্টেনের অধ্যক্ষ অখিল বন্ধু দাস বলেন, আমরাও ছোটবেলা থেকে দাসবাড়িতে দুর্গাপূজা দেখে আসছি। পারিবারিক মন্দিরটির উন্নয়ন হলে ভালো হতো। এজন্য সরকারি সহায়তা প্রয়োজন।

Tag :

সংবাদটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন-

বালিয়াকান্দির দাসবাড়ি মন্দিরে শত বছর ধরে অনুষ্ঠিত হচ্ছে দুর্গাপূজা

প্রকাশের সময় : 09:25:00 pm, Sunday, 25 October 2020

জনতার আদালত অনলাইন ॥ রাজবাড়ীর বালিয়াকান্দি উপজেলার বহরপুর ইউনিয়নের বাঘুটিয়া গ্রামে দাসবাড়ি  পারিবারিক দুর্গা মন্দিরে শত বছর ধরে অনুষ্ঠিত হচ্ছে দুর্গাপূজা। বংশ পরম্পরায় এখন পূজার  আয়োজন করছেন সুবোধ কুমার দাস ও তার ভাই  নিরোদ কুমার দাস।

জানা গেছে, প্রায় একশ বছর আগে সুবোধ কুমার  দাসের পূর্বসূরীরা  মন্দিরটিতে দুর্গাপূজার আয়োজন করেন। তারপর  থেকে প্রতি বছরই জাঁকজমকভাবে এই মন্দিরে অনুষ্ঠিত হয় দুর্গপূজা। প্রতি বছরই মন্দিরটিতে দর্শণার্থীরা ভিড় করে। তবে করোনা সংক্রণের কারণে ঐতিহ্য বজায় রেখে এবার সীমিত পরিসরে আয়োজন করা হয়েছে দুর্গাপূজার। যেকারণে দর্শণার্থীদের ভিড় ততটা হবেনা বলে ধারণা করা হচ্ছে।

সুবোধ কুমার দাস জানান, ছোটবেলায় তার দাদুকে দেখেছেন দর্গাপূজা  করতে। তার বাবাও করেছেন দুর্গাপূজা। হয়তো তারও অনেক আগে থেকে দুর্গাপূজা শুরু হয়েছে।  মূল মন্দিরটি তারা নিজেদের অর্থায়নে করেছেন। তবে  পূজার আয়োজন করতে অনেকেই সহযোগিতার হাত বাড়ান।

স্থানীয় বাসিন্দা একটি কিন্ডার গার্টেনের অধ্যক্ষ অখিল বন্ধু দাস বলেন, আমরাও ছোটবেলা থেকে দাসবাড়িতে দুর্গাপূজা দেখে আসছি। পারিবারিক মন্দিরটির উন্নয়ন হলে ভালো হতো। এজন্য সরকারি সহায়তা প্রয়োজন।