Dhaka ০৭:১৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ২৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

রাজবাড়ীতে প্রতিদিনই বাড়ছে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা

সংবাদদাতা-
  • প্রকাশের সময় : ০৯:৫৩:০৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৬ অগাস্ট ২০১৯
  • / ১৩৫৪ জন সংবাদটি পড়েছেন


জনতার আদালত অনলাইন ॥ রাজবাড়ীতে প্রতিদিনই বাড়ছে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা। সোমবার রাত থেকে মঙ্গলবার দুপুর পর্যন্ত ১১ জন রোগী জেলার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। বর্তমানে হাসপাতালে ভর্তিকৃত রোগীর সংখ্যা ২৬ জন। তার মধ্যে রাজবাড়ী সদর হাসপাতালে ১৬ জন, পাংশায় ছয় জন এবং বালিয়াকান্দি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চারজন রয়েছে। জেলায় এ পর্যন্ত ৭৭ জন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছে।
রাজবাড়ী সদর হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, ডেঙ্গু রোগীদের জন্য আলাদা ওয়ার্ড খোলা হয়েছে। দেওয়া হচ্ছে তাদের প্রয়োজনীয় চিকিৎসা। তবে রোগীর সংখ্যা দিন দিন বেড়ে যাওয়ার কারণে সেবা দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে।
রাজবাড়ী সদর হাসপাতালের আবাসিক মেডিক্যাল অফিসার ডা. শাহনিমা নারগিস জানান, প্রতিদিনই হাসপাতালে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত রোগী সংখ্যা বাড়ছে। হাসপাতাল থেকে তারা সাধ্যমত সেবা দিচ্ছেন। সদর হাসপাতাল থেকে চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন অনেকেই। ডেঙ্গু শনাক্তের জন্য যে কীটের স্বল্পতা ছিল তা এখন আর নেই।

Tag :

সংবাদটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন-

রাজবাড়ীতে প্রতিদিনই বাড়ছে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা

প্রকাশের সময় : ০৯:৫৩:০৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৬ অগাস্ট ২০১৯


জনতার আদালত অনলাইন ॥ রাজবাড়ীতে প্রতিদিনই বাড়ছে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা। সোমবার রাত থেকে মঙ্গলবার দুপুর পর্যন্ত ১১ জন রোগী জেলার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। বর্তমানে হাসপাতালে ভর্তিকৃত রোগীর সংখ্যা ২৬ জন। তার মধ্যে রাজবাড়ী সদর হাসপাতালে ১৬ জন, পাংশায় ছয় জন এবং বালিয়াকান্দি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চারজন রয়েছে। জেলায় এ পর্যন্ত ৭৭ জন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছে।
রাজবাড়ী সদর হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, ডেঙ্গু রোগীদের জন্য আলাদা ওয়ার্ড খোলা হয়েছে। দেওয়া হচ্ছে তাদের প্রয়োজনীয় চিকিৎসা। তবে রোগীর সংখ্যা দিন দিন বেড়ে যাওয়ার কারণে সেবা দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে।
রাজবাড়ী সদর হাসপাতালের আবাসিক মেডিক্যাল অফিসার ডা. শাহনিমা নারগিস জানান, প্রতিদিনই হাসপাতালে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত রোগী সংখ্যা বাড়ছে। হাসপাতাল থেকে তারা সাধ্যমত সেবা দিচ্ছেন। সদর হাসপাতাল থেকে চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন অনেকেই। ডেঙ্গু শনাক্তের জন্য যে কীটের স্বল্পতা ছিল তা এখন আর নেই।