Dhaka ০৩:৩২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৯ মে ২০২৪, ২৫ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কালুখালী উপজেলার চেয়ারম্যান প্রার্থী নুরে আলম সিদ্দিকী হক যেখানেই যাচ্ছেন সিক্ত হচ্ছেন মানুষের ভালোবাসায়

সংবাদদাতা-
  • প্রকাশের সময় : ০৮:৫২:৪১ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৬ মে ২০১৯
  • / ১৫৯২ জন সংবাদটি পড়েছেন



জনতার আদালত অনলাইন ॥ যেখানেই যাচ্ছেন সেখানেই সিক্ত হচ্ছেন হাজারো মানুষের ভালোবাসায়। তিনি নুরে আলম সিদ্দিকী হক। আগামী ১৮ জুন কালুখালী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী। নিজ গুণে গুণান্বিত তিনি। সাধারণ মানুষকে আপন করে নিতে পারেন সহজেই। ধনী গরীব নির্বিশেষে সকলেই তার সমান। ছোট বড় সবাইকে ভালোবাসতে পারেন তিনি। সমাজকে বিনির্মাণ করার যোগ্যতা ও ইচ্ছে দুইই আছে প্রকটভাবে। একটি আধুনিক উপজেলা গড়ার বড় সাধ তার। সেলক্ষে দীর্ঘদিন ধরে তিনি কাজ করে চলেছেন নীরবে। আসন্ন উপজেলা নির্বাচনে তিনি জয়ী হতে পারলে তার লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য পূরণে এক ধাপ এগিয়ে যেতে পারবে।
স্থানীয় ভোটারদের মতে, কালুখালী উপজেলায় নুরে আলম সিদ্দিকী হক যোগ্যতম প্রার্থী। তারা সকলেই দোয়া আর্শীবাদ করছেন তার জন্য। নুরে আলম সিদ্দিকী হক নির্বাচিত হতে পারলে পরিষদে গিয়ে আপনভাবে কথা বলতে পারবে সবাই। এজন্য নুরে আলম সিদ্দিকী হকের বিজয়ী হওয়া প্রয়োজন। এলাকাবাসী জানায়, ইতিমধ্যে একটি কুচক্রী মহল নুরে আলমের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে। তারা ভোটাররা এ অপপ্রচারের বিরুদ্ধে সোচ্চার হচ্ছেন।
চেয়ারম্যান প্রার্থী নুরে আলম সিদ্দিকী হক কোনো অপপ্রচারে বিভ্রান্ত না হওয়ার জন্য তার প্রিয় কালুখালী উপজেলাবাসীর প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানিয়েছেন।
ছাত্রজীবন থেকেই নুরে আলম সিদ্দিকী হক আওয়ামী রাজনীতির সাথে জড়িত। ১৯৯৬ সালে মাত্র ২১ বছর বয়সে মৃগী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহ সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। সাবেক ছাত্রলীগ নেতা হক ২০০৪ সাল থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত টানা ১৩ বছর রাজবাড়ী জেলা কৃষকলীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। সংগঠন পরিচালনায় দিয়েছেন দক্ষতার পরিচয়। সংগঠনকে করেছেন গতিশীল। ১৯৯৬ সালে ১৫ ফেব্রুয়ারি একতরফা নির্বাচন প্রতিহত ও বিএনপি সরকার বিরোধী আন্দোলনে রাজপথে থেকে রেখেছেন জোরালো ভূমিকা। ওয়ান ইলেভেন পরবর্তী দলের দুঃসময়ে তার অগ্রণী ভূমিকাও প্রসশংনীয়। ২০১৪ সালে কালুখালী উপজেলা পরিষদে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচন করে পরাজিত হলেও মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে সক্ষম হয়েছিলেন। খুব অল্প ভোটের ব্যবধানে হারলেও ছিলেন নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি। নির্বাচনী এলাকার সাধারণ ভোটারদের মতে, কোনো এক প্রভাবশালীর ইশারায় তাকে জোরপূর্বক হারানো হয়েছিল ওই নির্বাচনে।
নির্বাচনে পরাজিত হলেও ভোটের মাঠ ছাড়েননি তিনি। কালুখালী উপজেলা এলাকায় তার জনপ্রিয়তা এখন তুঙ্গে।
এদিকে চেয়ারম্যান পদে অপর তিন প্রার্থীও গণসংযোগ চালাচ্ছেন।



Tag :

সংবাদটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন-

কালুখালী উপজেলার চেয়ারম্যান প্রার্থী নুরে আলম সিদ্দিকী হক যেখানেই যাচ্ছেন সিক্ত হচ্ছেন মানুষের ভালোবাসায়

প্রকাশের সময় : ০৮:৫২:৪১ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৬ মে ২০১৯



জনতার আদালত অনলাইন ॥ যেখানেই যাচ্ছেন সেখানেই সিক্ত হচ্ছেন হাজারো মানুষের ভালোবাসায়। তিনি নুরে আলম সিদ্দিকী হক। আগামী ১৮ জুন কালুখালী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী। নিজ গুণে গুণান্বিত তিনি। সাধারণ মানুষকে আপন করে নিতে পারেন সহজেই। ধনী গরীব নির্বিশেষে সকলেই তার সমান। ছোট বড় সবাইকে ভালোবাসতে পারেন তিনি। সমাজকে বিনির্মাণ করার যোগ্যতা ও ইচ্ছে দুইই আছে প্রকটভাবে। একটি আধুনিক উপজেলা গড়ার বড় সাধ তার। সেলক্ষে দীর্ঘদিন ধরে তিনি কাজ করে চলেছেন নীরবে। আসন্ন উপজেলা নির্বাচনে তিনি জয়ী হতে পারলে তার লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য পূরণে এক ধাপ এগিয়ে যেতে পারবে।
স্থানীয় ভোটারদের মতে, কালুখালী উপজেলায় নুরে আলম সিদ্দিকী হক যোগ্যতম প্রার্থী। তারা সকলেই দোয়া আর্শীবাদ করছেন তার জন্য। নুরে আলম সিদ্দিকী হক নির্বাচিত হতে পারলে পরিষদে গিয়ে আপনভাবে কথা বলতে পারবে সবাই। এজন্য নুরে আলম সিদ্দিকী হকের বিজয়ী হওয়া প্রয়োজন। এলাকাবাসী জানায়, ইতিমধ্যে একটি কুচক্রী মহল নুরে আলমের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে। তারা ভোটাররা এ অপপ্রচারের বিরুদ্ধে সোচ্চার হচ্ছেন।
চেয়ারম্যান প্রার্থী নুরে আলম সিদ্দিকী হক কোনো অপপ্রচারে বিভ্রান্ত না হওয়ার জন্য তার প্রিয় কালুখালী উপজেলাবাসীর প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানিয়েছেন।
ছাত্রজীবন থেকেই নুরে আলম সিদ্দিকী হক আওয়ামী রাজনীতির সাথে জড়িত। ১৯৯৬ সালে মাত্র ২১ বছর বয়সে মৃগী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহ সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। সাবেক ছাত্রলীগ নেতা হক ২০০৪ সাল থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত টানা ১৩ বছর রাজবাড়ী জেলা কৃষকলীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। সংগঠন পরিচালনায় দিয়েছেন দক্ষতার পরিচয়। সংগঠনকে করেছেন গতিশীল। ১৯৯৬ সালে ১৫ ফেব্রুয়ারি একতরফা নির্বাচন প্রতিহত ও বিএনপি সরকার বিরোধী আন্দোলনে রাজপথে থেকে রেখেছেন জোরালো ভূমিকা। ওয়ান ইলেভেন পরবর্তী দলের দুঃসময়ে তার অগ্রণী ভূমিকাও প্রসশংনীয়। ২০১৪ সালে কালুখালী উপজেলা পরিষদে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচন করে পরাজিত হলেও মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে সক্ষম হয়েছিলেন। খুব অল্প ভোটের ব্যবধানে হারলেও ছিলেন নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি। নির্বাচনী এলাকার সাধারণ ভোটারদের মতে, কোনো এক প্রভাবশালীর ইশারায় তাকে জোরপূর্বক হারানো হয়েছিল ওই নির্বাচনে।
নির্বাচনে পরাজিত হলেও ভোটের মাঠ ছাড়েননি তিনি। কালুখালী উপজেলা এলাকায় তার জনপ্রিয়তা এখন তুঙ্গে।
এদিকে চেয়ারম্যান পদে অপর তিন প্রার্থীও গণসংযোগ চালাচ্ছেন।