Dhaka ০১:২৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ২৩ ভাদ্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

লোডশেডিংয়ে দুর্বিষহ জনজীবন

আশিক হাসান, কালুখালী
  • প্রকাশের সময় : ০৮:২২:২৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৭ জুন ২০২৪
  • / ১০৪৭ জন সংবাদটি পড়েছেন

গরমের সঙ্গে পাল্লা দিচ্ছে বিদ্যুতের লোডশেডিং। একদিকে গরম, অন্যদিকে লোডশের্ডিংয়ে কারণে দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে মানুষের জনজীবন। স্থানীয়রা বলছেন, ইরি-বোরো মৌসুমে লোডশেডিং তেমন ছিল না। কিন্তু এখন দিন-রাতে ৮ থেকে ১০ যাওয়া-আসা করছে বিদ্যুৎ। এতে ইলেকট্রিক সামগ্রী নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা করছেন তারা। আর বিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষ বলছে, চাহিদার চেয়ে কম বিদ্যুৎ পাওয়ায় বেড়েছে লোডশেডিং।

পল্লী বিদ্যুতের গ্রাহক আব্দুর রহিম বলেন, বলেন, সারারাত ভ্যাপসা গরমের কারণে ঘুমাতে পারিনি। একদিকে ভ্যাপসা গরম, অন্যদিকে বিদ্যুতের ভেলিকিবাজিতে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে স্থানীয় মানুষেরা। একবার বিদ্যুৎ চলে গেলে কখনো ফিরছে ১ ঘণ্টা পর, কখনো ফিরছে ২ ঘণ্টা পর।

আরেক গ্রাহক মোঃ রাজন আলী বলেন, গেলো ইরি-বোরো মৌসুমেও এত লোডশেডিং ছিল না।কিন্তু এখন বেড়েছে লোডশেডিং একবার বিদ্যুৎ গেলে কখন আসবে কর্তৃপক্ষও বলতে পারছে না।

বুধবার দুপুর থেকে বিদ্যুৎ ছিল না। যদিও আসে,আবার কিছু সময় থেকে আবার চলে যায়। এভাবে বিকেল থেকে সারারাত ৮ থেকে ১০ বার বিদ্যুৎ যাওয়া-আসা করেছে।হোসেন আলী আরও বলেন এতে গরমে যেমন মানুষ কষ্ট পাচ্ছে,তেমনি ইলেকট্রিক সামগ্রী, ফ্রিজ, টিভি, ভ্যান নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।

রাজবাড়ী জেলা বিদ্যুৎ সমিতি-সাব জোনাল অফিসের এজিএম বলেন, রাজবাড়ীতে বিদ্যুতের চাহিদা বেশি। কিন্তু মিলছে কম। তাই লোডশেডিং বেড়েছে। আমাদের একটি ফিডার বন্ধ রেখে অন্য ফিডার চালাতে হচ্ছে। চাহিদা মতো বিদ্যুৎ পাওয়া গেলে আর লোডশেডিং থাকবে না।

সংবাদটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন-

লোডশেডিংয়ে দুর্বিষহ জনজীবন

প্রকাশের সময় : ০৮:২২:২৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৭ জুন ২০২৪

গরমের সঙ্গে পাল্লা দিচ্ছে বিদ্যুতের লোডশেডিং। একদিকে গরম, অন্যদিকে লোডশের্ডিংয়ে কারণে দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে মানুষের জনজীবন। স্থানীয়রা বলছেন, ইরি-বোরো মৌসুমে লোডশেডিং তেমন ছিল না। কিন্তু এখন দিন-রাতে ৮ থেকে ১০ যাওয়া-আসা করছে বিদ্যুৎ। এতে ইলেকট্রিক সামগ্রী নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা করছেন তারা। আর বিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষ বলছে, চাহিদার চেয়ে কম বিদ্যুৎ পাওয়ায় বেড়েছে লোডশেডিং।

পল্লী বিদ্যুতের গ্রাহক আব্দুর রহিম বলেন, বলেন, সারারাত ভ্যাপসা গরমের কারণে ঘুমাতে পারিনি। একদিকে ভ্যাপসা গরম, অন্যদিকে বিদ্যুতের ভেলিকিবাজিতে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে স্থানীয় মানুষেরা। একবার বিদ্যুৎ চলে গেলে কখনো ফিরছে ১ ঘণ্টা পর, কখনো ফিরছে ২ ঘণ্টা পর।

আরেক গ্রাহক মোঃ রাজন আলী বলেন, গেলো ইরি-বোরো মৌসুমেও এত লোডশেডিং ছিল না।কিন্তু এখন বেড়েছে লোডশেডিং একবার বিদ্যুৎ গেলে কখন আসবে কর্তৃপক্ষও বলতে পারছে না।

বুধবার দুপুর থেকে বিদ্যুৎ ছিল না। যদিও আসে,আবার কিছু সময় থেকে আবার চলে যায়। এভাবে বিকেল থেকে সারারাত ৮ থেকে ১০ বার বিদ্যুৎ যাওয়া-আসা করেছে।হোসেন আলী আরও বলেন এতে গরমে যেমন মানুষ কষ্ট পাচ্ছে,তেমনি ইলেকট্রিক সামগ্রী, ফ্রিজ, টিভি, ভ্যান নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।

রাজবাড়ী জেলা বিদ্যুৎ সমিতি-সাব জোনাল অফিসের এজিএম বলেন, রাজবাড়ীতে বিদ্যুতের চাহিদা বেশি। কিন্তু মিলছে কম। তাই লোডশেডিং বেড়েছে। আমাদের একটি ফিডার বন্ধ রেখে অন্য ফিডার চালাতে হচ্ছে। চাহিদা মতো বিদ্যুৎ পাওয়া গেলে আর লোডশেডিং থাকবে না।